আরও পড়ুনঃ টালবাহানার পর সামনে এল জয়েন্টের রেজাল্ট, তুখোড় ফল করে তালিকার দ্বিতীয় সামজ্যোতি, চিনে নিন
তাঁর গবেষণা রাসায়নিক উপকরণের বিবেকপূর্ণ ব্যবহারের মাধ্যমে এক স্থিতিস্থাপক খাদ্য ব্যবস্থা তৈরির পথ দেখায়, যা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে অপরিহার্য। এর আগেও তিনি সম্মানজনক UN FAO গ্লিঙ্কা বিশ্ব মৃত্তিকা পুরস্কার (২০২২) পেয়েছেন। ‘ফুড ট্যাঙ্ক’ দ্বারা বিশ্বের ১৩ জন উল্লেখযোগ্য মৃত্তিকা বিজ্ঞানীর একজন হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। এই সাফল্য BCKV, ICAR-ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সয়েল সায়েন্স এবং দেশবাসীর কাছে গর্বের। যা মৃত্তিকা বিজ্ঞানের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে দেশের নেতৃত্বকে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছে। বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এটি অত্যন্ত গর্বের।
advertisement
উল্লেখ্য, নদিয়ার মোহনপুরে অবস্থিত বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BCKV) পূর্ব ভারতের অন্যতম প্রধান কৃষি শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু রাজ্যের নয়, গোটা দেশের কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এখানে কৃষি, উদ্যানপালন, পশুপালন ও প্রযুক্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক কৃষি গবেষণার মাধ্যমে কৃষকদের ফলন বৃদ্ধি, নতুন জাতের ধান ও সবজির উন্নয়ন, মাটির গুণমান সংরক্ষণ এবং টেকসই কৃষি পদ্ধতির প্রসারে বিশেষ অবদান রেখেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় কৃষক থেকে শুরু করে সারা দেশের ছাত্রছাত্রী এখানে পড়াশোনা করতে আসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রকল্প ও সম্প্রসারণমূলক কাজ নদিয়ার কৃষি নির্ভর অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ফলে বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আজ গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি গবেষণার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।