বছরভর ঋণ নিয়ে জমিতে চাষ করেছিলেন অনেকে। কিন্তু নদীর বেপরোয়া ভাঙনে সেই জমি হারিয়ে যাওয়ায় এখন ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। অনেকে জানান, ফসল ফলাতে যে খরচ হয়েছে তা উদ্ধার করাই কঠিন হয়ে পড়েছে।
advertisement
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলে নদী ভাঙন চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও স্থায়ী প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বারবার অভিযোগ জানিয়েও ফল মেলেনি বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।
বর্তমানে নদীর গতিপ্রকৃতি এতটাই আক্রমণাত্মক যে শুধু কৃষিজমিই নয়, বসতবাড়ির ভিটেমাটিও সঙ্কটের মুখে। নদীর তীরবর্তী এলাকায় প্রতিদিনই নতুন করে মাটি ভেঙে পড়ছে। এর ফলে গ্রামে আতঙ্ক আরও বেড়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত সঠিক উদ্যোগ না নিলে আগামী দিনে গোটা গ্রামই ভাগীরথীর গ্রাসে চলে যেতে পারে। কৃষক ও গ্রামবাসীদের কাতর আবেদন, “আমাদের জমি বাঁচান, গ্রাম বাঁচান।” প্রশাসনের কাছে তাদের দাবি, অবিলম্বে নদীভাঙন রোধে জিওব্যাগ, বাঁধ বা অন্যান্য স্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক প্রকল্প গ্রহণ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হোক।” নদীর ভাঙন ঘিরে এখন একটাই প্রশ্ন কবে মিলবে এর স্থায়ী সমাধান?





