ছোটবেলা থেকেই বাবার কাজে সহযোগিতা করার অভ্যাস। তাই বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরও এই ক’দিন বাবার কাজে সহযোগিতা করতে থাকেন বাপের বাড়িতে। কাশীনাথ কংসবণিক বলেন এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এই পেশায় আসতে আগ্রহী নয়, তার ওপর দীর্ঘদিন কাজ করলে শ্বাস প্রশ্বাস জনিত সমস্যা হয়।
আরও পড়ুন : ভোগে দেওয়া হয় শোল মাছ পোড়া! নিবেদন করা হয় শিয়ালকে! প্রাচীন দুর্লভা কালীমন্দিরে উপচে পড়ে ভক্তদের ভিড়
advertisement
আগে গোটা পাড়ায় প্রচুর পালিশঘর, কাঁসা পিতলের ধাতব মূর্তি তৈরির কারখানা থাকলেও বর্তমানে সকলেই কিনে ব্যবসা করেন। পালিশঘর বলতে তাঁর ছাড়া আর দু‘জনের মাত্র আছে। কাশীনাথের মেয়ে বর্ণালী বলেন, তাঁর ছোটবেলায় বাবার চরম ব্যস্ততায় হাতে হাতে সহযোগিতা করতে করতে সে আঁকা, চুল লাগানো এবং পালিশ-এর কাজ কিছুটা শিখে গিয়েছেন। সারা বছর বাসন-কোসন এবং অন্যান্য প্রতিমা এবং পুজোর উপকরণ পালিশের কাজের চাপ বাবা সামলে নেন। তবে কালীপুজোর দিন নাওয়াখাওয়া ভুলে, মা এবং তাকে সহযোগিতা করতে হয়।’’