অন্যদিকে, অভিযোগকারী ইমারত দ্রব্যের বিক্রেতা দোকানদারের বিরুদ্ধেও নিকাশি নালা ঢেকে দেওয়ার পাল্টা অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় দুই দোকানদারকে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান, অনুমতি না নিয়েই তারা এই জায়গা ভরাট করছিলেন, তবে স্থানীয় পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তাদেরকে জানান, কোনও কিছু হলে তিনি দেখবেন। তাই তারা তার কথাতেই এই জায়গাতে পাঁচিল তোলার কাজ করছিলেন।
advertisement
যদিও পার্শ্ববর্তী ব্যক্তি মালিকাধীন এক ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই জায়গা দখল করা হচ্ছে। এই বিষয়ে তিনি একাধিক জায়গায় এর আগেও অভিযোগ জানিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ভরা বিয়ের মরশুম, মন্দিরে মন্দিরে ঘুরছেন ময়নার বিডিও! কারণ জানলে কুর্নিশ জানাতে ইচ্ছা করবে
যদিও ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই স্থানীয় পঞ্চায়েতের উপপ্রধান বিষয়টি অস্বীকার করেছেন এবং তিনি জানিয়েছেন, এই ঘটনার সঙ্গে তিনি যুক্ত নন। যারা এই বিষয়ে তার নাম তুলছে বা তাকে বদনাম করার চেষ্টা করছে তারা পুরোপুরি ভুল কথা বলছে এবং মিথ্যে কথা বলছে। সাধারণ মানুষের নিকাশি নালা বন্ধ হলে ব্যবস্থা নেবে পঞ্চায়েত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পিডাব্লিউড-র জায়গা কোনভাবেই দখল করার কথা তিনি জানাননি। তবে পঞ্চায়েতের তরফ থেকে নিকাশি ড্রেনের জন্য তিনি বলেছেন, ওই ড্রেন যদি কোনরকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।






