TRENDING:

Nabanna Festival : কথায় বলে না 'আশায় বাঁচে চাষা'! কিন্তু এবার সেটাও নেই, অভিমানে নবান্ন উৎসব বাতিল করল এই গ্রাম

Last Updated:

Nabanna Festival : নবান্নের প্রস্তুতি শুরু করতে যাচ্ছিলেন এই এলাকার কৃষকরা। কিন্তু তাঁদের মুখে আর হাসি নেই। বরং ধানের জমিতে ফসলগুলিকে কাদায় ডুবে থাকতে দেখে চোখে জল।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আলিপুরদুয়ার, অনন্যা দে : নবান্নের প্রস্তুতি শুরু করতে যাচ্ছিলেন এই এলাকার কৃষকরা। কিন্তু তাঁদের মুখে আর হাসি নেই। বরং ধানের জমিতে ফসলগুলিকে কাদায় ডুবে থাকতে দেখে চোখে জল চলে আসছে তাঁদের।শিসামারার বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত আলিপুরদুয়ার এক ব্লকের নতুন পাড়া এলাকা।কৃষকদের সহায়তায় খুব শীঘ্রই সেখানে পৌঁছাবে জেলা কৃষি দফতর, সূত্য়রে খবর এমনটাই।
advertisement

কৃষিকাজের ক্ষেত্রে ফালাকাটার পর নাম রয়েছে আলিপুরদুয়ার এক ব্লকের। ধান চাষ এই এলাকায় হয় ব্যাপক পরিমাণে। এবারে নতুন পাড়া এলাকার কৃষকরা  ৩৮ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলেন। আমন ধানের চাষ করেছিলেন তাঁরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ধানের চাষ ভাল হয়েছিল। ফলন এসে গিয়েছিল। কৃষকরা মনে করেছিলেন নবান্ন উৎসব ধুমধাম করে পালন করবেন নতুন ধান দিয়ে।

advertisement

আরও পড়ুন : পিরামিড দেখতে আর মিশর দৌড়তে হবে না, কলকাতা থেকে কয়েকঘণ্টা দূরেই নতুন গন্তব্য! ভিতরে গা ছমছমে পরিবেশ

কৃষকদের কাছে নবান্ন উৎসব অন্যতম বড় উৎসব। নতুন ধান এনে লক্ষীর পুজো দেন তারা। গ্রামের সকলকে বাড়িতে ডেকে ভুরিভোজ করান তারা। কিন্তু তাঁদের সব পরিকল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। কৃষকদের কথায় তাঁদের চোখের সামনে শিসামারা নদীর জল বেড়ে গিয়ে ভেঙে দিয়েছে এলাকার বাঁধ। জল প্রবেশ করেছে হু হু করে। নিমেষের মধ্যে ধান ক্ষেত চলে গিয়েছে নদীর জলের দখলে। তাঁদের কথায়, আগেই ৮ বিঘা জমির ধান কৃষকরা কেটে রেখেছিলেন বলে তা রক্ষা পেয়েছে। কিন্তু ৩০ বিঘা জমির ধান একেবারেই শেষ।

advertisement

View More

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজো বাজারে এবার নতুন চাপ! ফুল কিনতে গিয়ে নাকানিচোবানি না খেতে হয়
আরও দেখুন

বরুন সিনহা নামের এক কৃষক জানান, “পরিকল্পনা মাফিক কিছুই হল না। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের আয়ের পথ শেষ করে দিল। এই জমি কত দিনে ঠিক হবে তা আমরা কেউ জানি না।” জেলা কৃষি দফতরের কোনও আধিকারিক এই ক্ষতির বিষয় নিয়ে মুখ না খুললেও, তাঁরা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকায় শিবির হবে বলে জানা গিয়েছে। শস্যবিমার অন্তর্ভুক্ত হলে কৃষকদের বাড়তি কিছু সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জানানো হয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Nabanna Festival : কথায় বলে না 'আশায় বাঁচে চাষা'! কিন্তু এবার সেটাও নেই, অভিমানে নবান্ন উৎসব বাতিল করল এই গ্রাম
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল