জানা গিয়েছে, জলস্তর বৃদ্ধির কারণেই বন্যার প্রভাব পড়েছে মিল্কি ডাঙ্গাপাড়া, কুতুবপুর এবং জাফরপুর গ্রামে। বিশেষ করে মিল্কি গ্রামের বাগদি পাড়ায় বহু বাড়িতে জল ঢুকে পড়েছে। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি বাড়ির আসবাবপত্র নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন। গবাদি পশুর খাবার ও জল সংকট দেখা দিয়েছে।
advertisement
গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দারা বন্যার কারণে গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। প্রবল বৃষ্টি এবং নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামটি প্লাবিত হয়েছে। ফলে, সেখানকার বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে গ্রাম ত্যাগ করছেন। বিশেষ করে, নবগ্রামের নিচু এলাকাগুলি জলের তলায় চলে গিয়েছে। তাই অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু জায়গায় চলে যাচ্ছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ ও উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনও বেশ সংকটজনক।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, বন্যার কারণে তাঁদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত। গ্রামের ভিতরে গ্রামবাসীদের বালির বস্তা দিয়ে অস্থায়ী বাঁধ তৈরি করতে দেখা গিয়েছে। নবগ্রামের বিধায়ক কানাই চন্দ্র মন্ডল বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যান। প্রশাসন সমস্ত রকম ভাবেই সহযোগিতা করবে বলেই জানান তিনি।