উল্লেখ করা যেতে পারে, গত ২৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর মহকুমার রঘুনাথগঞ্জের তেঘরী এলাকার ফাতেমা খাতুন নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে আত্নহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলেও সে সময় মহিলার মৃত্যুর ঘটনায় তারই স্বামী এজাজ আহমেদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করেন মৃতার বাপের বাড়ির লোকজন। গৃহবধূকে খুন করার পর ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছিলেন তারা। বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় মৃত গৃহবধূর পরিবার।
advertisement
অবশেষে রঘুনাথগঞ্জের বধূর দেহ কবর থেকে তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। চারমাস পর দেহ কবর থেকে বের কর হচ্ছে দ্বিতীয়বারের ময়নাতদন্তের জন্যে। রবিবার সকাল সকাল মহিলার কবর খোঁড়ার ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সেই দৃশ্য দেখার জন্যে মেলার মতো ভিড় জমে এলাকায়। অভিযুক্ত স্বামী এজাজ আহমেদকে সঙ্গে নিয়েই দেহ কবর থেকে তোলা হয়। কবর থেকে দেহ বের করার সময় পুলিশের কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল।