সেই খবর আসতেই গ্রামে শোকে ভেঙে পড়ে তাঁর পরিবার। ইতিমধ্যেই আজমল কাসভের এই ঘটনায় ফাঁসি হয়েছে। তবে এই হত্যালীলার মূল চক্রান্তকারীদেরও শাস্তি চাইছে পরিবার। ২০২৩ সালের নভেম্বরে রেলের তরফে চার লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হলেও সেই টাকা হাতে পাননি বলেই অভিযোগ করেছেন মৃতের বাবা আল্লারাখা সেখ। বর্তমানে আল্লারাখা সেখ বাড়ির বাগান ও জমি পরিচর্যা করেন। মা আনারকলি বিবি এখনও ১৬ বছর আগের স্মৃতি আঁকড়ে বসে আছেন।
advertisement
আরও পড়ুন : Sand মানে বালি, Witch মানে ডাইনি! তাহলে পাউরুটির খাবারের নাম Sandwich কেন? গল্প জানলে কপালে উঠবে চোখ!
দেখতে দেখতে ১৬ বছর অতিক্রান্ত। তবে তাঁর মৃত্যুর পর কেন্দ্রীয় সরকারে তরফে ৫ লক্ষ টাকা, মহারাষ্ট্র সরকার থেকে ৫লক্ষ টাকা ও বালাজি গ্রুপ থেকে ১০লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন তৎকালীন সময়ে। তবে এখনও অশ্রু ভেজা কান্নার চোখে এখনও স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছে পরিবার। তবে আর আসফার সেখ ফিরবেন না বাড়িতে, তাও জানেন পরিজনরা।