জানা যায়, পাহাড়ের দার্জিলিং-এর হাতে গরম মোমো এখন মুর্শিদাবাদের শহর বহরমপুরে। বহরমপুরের গোরাবাজার এলাকায় রমরমিয়ে বিকোচ্ছে বিভিন্ন রকমের মোমো। আর এই মোমোর স্বাদ পেতে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারাও। আম জনতার মুখে একটাই কথা বহরমপুরে বসেই মিলছে পাহাড়ের জনপ্রিয় মোমোর হুবহু স্বাদ। কথায় বলে বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। তবে শুধু সর্ষেই নয়, বাঙালির আরও একটা বিশেষণ হল, সে ভোজন রসিক। বেরাতে গিয়ে শুধুই প্রাকৃতিক দৃশ্য নয়, সেখানকার খাবারের প্রতিও থাকে গভীর আকর্ষণ। ভ্রমণপিপাসু বাঙালি দার্জিলিং গিয়ে মোমো খেয়ে থাকেন।
advertisement
চিকেনের পুর ভরা নরম গরম তুলতুলে সাদা মোমো। সঙ্গে লাল চাটনি। মনে করলেই জিভে জল আসে অনেকের। তবে এখন প্রায় সব শহরেই নানা রকমের মোমো পাওয়া যায়। কিন্তু দার্জিলিং-এর মোমোর স্বাদের কোন তুলনাই নেই। কিন্তু সেই অতুলনীয় আস্বাদ পেতে কি ছুটতে হবে মেঘের দেশে দার্জিলিং? না দার্জিলিং-এর গরম গরম মোমো এখন শহর বহরমপুরে। বহরমপুরের গোরাবাজার এলাকায় রমরমিয়ে ম্যাঙ্গো মোমো থেকে চকলেট মোমো, গন্ধরাজ মোমো এমনকি ভেজ মোমো। আর এই দার্জিলিং-এর মোমোর স্বাদ পেতে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারাও।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সকলের মুখে একটাই কথা এর সঙ্গে শহরের অন্য কোন মোমোর তুলনাই নেই। আট থেকে আশি সন্ধ্যা হলেই ভিড় জমাচ্ছেন এই মোমো খেতে। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরেই এই ব্যবসা করে আসছেন নিতাই ভৌমিক। তবে বহরমপুর শহরের প্রথম মোমোর দোকান এখন জনপ্রিয় ভোজন রসিকদের কাছেও। সন্ধ্যা হলেই ভিড় জমান ক্রেতারা।
কৌশিক অধিকারী