TRENDING:

ভাগ্য না থাকলে হয়ত রক্ষাও পেতেন না, খোলা আকাশই এখন একমাত্র ভরসা! বাড়ি বলে 'ওঁদের' আর কিছু নেই

Last Updated:

Mud House Collapsed : গভীর রাতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দ্বিতল মাটির বাড়ি, প্রাণে বাঁচলেন পরিবারের ১১ সদস্য। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমার দাসপুর থানার রানাপুর এলাকায় ঘটে গেল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দাসপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমান: গভীর রাতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দ্বিতল মাটির বাড়ি। প্রাণে বাঁচলেন পরিবারের ১১ সদস্য। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমার দাসপুর থানার রানাপুর এলাকায় ঘটে গেল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। রবিবার গভীর রাতে হঠাৎ করেই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে একটি দ্বিতল মাটির বসতবাড়ি। তখন বাড়ির ভেতরে ঘুমিয়ে ছিলেন ওই পরিবারের মোট ১১ জন সদস্য। ভাগ্যক্রমে কেউ প্রাণ হারাননি, তবে রীতিমত আতঙ্ক ছড়িয়েছে গ্রামে।
মধ্যরাতে মাটির বাড়ি ভেঙে আতঙ্ক গ্রামজুড়ে
মধ্যরাতে মাটির বাড়ি ভেঙে আতঙ্ক গ্রামজুড়ে
advertisement

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বহুদিন ধরেই মাটির এই বাড়িটি দুর্বল অবস্থায় দাঁড়িয়ে ছিল। গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও আবহাওয়ার কারণে মাটি আলগা হয়ে গিয়েছিল বলে মনে করছেন প্রতিবেশীরা। মাঝরাতে হঠাৎ ভেঙে পড়ার শব্দে চারিদিকে হইচই পড়ে যায়। পরিবারের সদস্যরা কোনও রকমে প্রাণে বাঁচলেও মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও হারিয়েছেন তারা। পরিবারের একজন সদস্য জানিয়েছেন, আমরা সবাই ঘুমিয়ে ছিলাম, হঠাৎ প্রচণ্ড শব্দে বাড়িটা হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। প্রাণে বেঁচে গেছি, এটাই এখন বড় পাওয়া।

advertisement

আরও পড়ুন : সাপ-জোঁককে সঙ্গী করেই রোজগারের পথে, ঘাস কেটে সংসার চালাচ্ছেন বাস্তবের দুর্গারা! জানেন কোথায় হচ্ছে এমন কাহিনী?

কিন্তু তাদের মাথা গোঁজার একটুকুও জায়গা রইল না। ভাঙা বাড়ির একদিকে কোনও রকমে আশ্রয় নিয়েছি।”

View More

ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় ভিড় জমায় প্রতিবেশী ও গ্রামবাসীরা। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আপাতত সহযোগিতা করছেন স্থানীয়রা। তবে তাঁদের অভিযোগ, এমন বিপদের সময় প্রশাসনের তরফ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও রকম সাহায্য মেলেনি। পরিবারটি এখন প্রশাসনের সহযোগিতার অপেক্ষায় দিন গুনছে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শুধু কালী নন, হয় দশ মহাবিদ্যার পুজোও! আসানসোলের 'এই' মন্দিরে দুটি ধূপকাঠি দিলেই...! জানুন
আরও দেখুন

গ্রামবাসীদের দাবি, দ্রুত প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়িঘর মেরামত বা বিকল্প আশ্রয়ের ব্যবস্থা না করলে পরিবারটির পক্ষে খোলা আকাশের নিচে জীবনযাপন করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। একই সঙ্গে এমন মাটির বাড়িগুলির অবস্থা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ারও দাবি উঠেছে স্থানীয়দের তরফে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ভাগ্য না থাকলে হয়ত রক্ষাও পেতেন না, খোলা আকাশই এখন একমাত্র ভরসা! বাড়ি বলে 'ওঁদের' আর কিছু নেই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল