প্রতিটা এলাকায় গিয়ে স্থানীয় মানুষজনের সঙ্গে কথা বলেন সেচ দফতরের আধিকারিকরা। সাগরের মহিষামারী থেকে মন্দির তলা প্রতিটা ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ঘুরে দেখেন। অন্যদিকে সব থেকে ক্ষতিগ্রস্ত নামখানা ব্লকের মৌসুনী দ্বীপের পয়লা ঘেরি ও সল্ট ঘেরি। প্রায় ৩০০ মিটার নদী বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেখানে।
আরও পড়ুন: এই ছিল-এই নেই, গারুলিয়ায় মাঝরাতে ‘গায়েব’ ১৫ খানা বাড়ি! আতঙ্কে কাঁপছে এলাকাবাসী
advertisement
স্থানীয় মানুষজন ও পঞ্চায়েতের তৎপরতায় অস্থায়ীভাবে মাটি দিয়ে মেরামত করা হয় বাঁধ। গতকালের পর আজও পূর্ণিমার কোটালের জেরে নদী ও সমুদ্রের জল বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই কারণে প্রশাসনের তরফে সমস্ত পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে কাকদ্বীপ মহকুমা শাসকের দফতর থেকে।
এদিকে, বৃহস্পতিবার ডেবরার কাঁসাই নদীতে জলস্তর বাড়ল। যার জেরে নদীর ভেতরে থাকা অস্থায়ী রাস্তায় ধস নামতে শুরু করেছে। প্রায় বন্ধ বাস,লরি,সহ ভারী যানবাহন চলাচল। আবার যোগাযোগ বিছিন্ন ডেবরা ব্লকের সঙ্গে উত্তরের দুটি অঞ্চলের। ঘুরপথে লোয়াদা ব্রিজ হয়ে সমস্ত লরি,বাস, সবজির গাড়ি, দুধের গাড়িকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। প্রতি বছরই বর্ষাকালে ডেবরার টাবাগেড়্যা এলাকায় কাঁসাই নদীতে জল আসলেই এই সমস্যায় পড়তে ডেবরা ব্লকের ১ নং ভবানীপুর অঞ্চল ও ২ নং ভরতপুর অঞ্চলের মানুষজনকে।