জলোচ্ছ্বাসের জেরে কটেজগুলির সমুদ্রের পাড়ে বসার বাঁশের মাচা পর্যন্ত ভেঙে গিয়েছে। বেশ কয়েকটির থাকার ঘর ও শৌচালয় নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। পর্যটন কেন্দ্রের দক্ষিণ দিকে এখন কেউ স্নান করতে যেতে পারেন না। বারোসোয়াল থেকে কুসুমতলা পর্যন্ত শুধুমাত্র স্নান করা যায়। যে অংশ প্রবলভাবে ভাঙছে সেখানে স্থায়ী নদীবাঁধ তৈরি করার দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।
advertisement
আরও পড়ুন: বারবার ভেঙে পড়ছে মগরাহাট রেলস্টেশনের পাশের রেলগেট…! কেন এমনটা ঘটছে? যা দাবি স্থানীয়দের
এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ফুলজান বিবি জানিয়েছেন, স্থায়ী নদীবাঁধ না হলে সমস্যার সমাধান হবে না। সেটি না হলে ভবিষ্যতে সমগ্র দ্বীপের বাসিন্দারা অসুবিধায় পড়বেন। এ নিয়ে নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিষেক দাস জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বাঁধ মেরামতের সবরকম প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই নদীবাঁধ পরিদর্শনের কাজ হয়েছে। ভাঙন আটকাতে যা ব্যবস্থা নেওয়ার হয়, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জনপ্রিয় এই পর্যটন কেন্দ্র বাঁচাতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে বলে জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। যা না হলে ভবিষ্যতে এই পর্যটনকেন্দ্রটি জলের তোড়ে বিনষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে এখন থেকেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবিষয়ে। তবেই বাঁচবে এই দ্বীপের পর্যটন কেন্দ্রগুলি।
নবাব মল্লিক