বর্তমান বকখালির পাশাপাশি প্রতিদিনই প্রচুর পর্যটক এই পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরতে আসেন। এখন এই পর্যটন কেন্দ্রে ৬২টি কটেজ রয়েছে। পূর্ণিমার কোটালে বেশির ভাগই কটেজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাইরে বসার জায়গা সহ সমুদ্রে নামার ঘাট গুলি সম্পূর্ণ ভেঙে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: মদের দাম বাড়ছে রাজ্যে! কোন কোন সুরার উপর কী হারে, জেনে নিন
advertisement
এক কটেজ মালিক অভিষেক রায় বলেন, “পূর্ণিমার কোটালে কটেজ গুলির প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। আগামী দিনে আরও প্রায় চারটি বড় কোটাল রয়েছে। নদীর বাঁধ এখনই যদি না মেরামত করা হয়, তাহলে আগামী দিনে শুধু পর্যটন কেন্দ্র নয়, পুরো দ্বীপটি ক্ষতির মুখে পড়বে। অতীতেও প্রতিটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং বড় বড় কোটালের সময় এই পর্যটন কেন্দ্রটি ক্ষতির মুখে পড়েছিল। বারবার নতুন করে সাজিয়ে তুলতে হচ্ছে।”
মৌসুনি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান আব্দুল কাইউম খান বলেন, “এই এলাকায় নদীর গতিপ্রকৃতি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়। পূর্ণিমার কোটালে পর্যটন কেন্দ্রটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতা অনুযায়ী প্রাথমিকভাবে যতটা কাজ করা সম্ভব, তা করা হচ্ছে। তবে এই বিষয়টি সেচ দফতরকে জানানো হয়েছে।”