২০০৯ সালে আইলার আঘাত থেকে শুরু করে ইয়াস, আম্ফান—প্রায় প্রতি বছরই কোনওনা কোনও ঘূর্ণিঝড় বা জলোচ্ছ্বাস এসে কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। বাড়িঘর, ফসল, জীবিকা—সবই বারবার ভেসে গিয়েছে নদীর জলে। সুন্দরবনের মানুষের স্মৃতিতে আজও সেই ভয়াল দিন অমলিন।
advertisement
এই বাস্তবতাকে সামনে রেখেই নদী পাড়ের মানুষের এখন একমাত্র চাওয়া কংক্রিটের নদী বাঁধ। কারণ মাটির বাঁধ প্রায় প্রতিবছরই ভেঙে পড়ে দুর্যোগে, আর তাতেই সব শেষ হয়ে যায় মুহূর্তে সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ, মিনাখাঁ সব এলাকাতেই এখন একই দৃশ্য। বর্ষা নামতেই ছেলেমেয়ে-বৃদ্ধ সবাই উদ্বিগ্ন। অভিজ্ঞতা বলছে, দুর্যোগ বারবার ফিরে আসে, কিন্তু প্রতিকার নেই কোনও।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
সরকারি প্রতিশ্রুতি অনেক মিলেছে, কিন্তু বাস্তব বদলায়নি তেমন। তাই মানুষ এখন নিজের প্রাণ, সংসার, জমি বাঁচাতে চাইছেন স্থায়ী সমাধান। উপকূল এলাকায় মজবুত কংক্রিট বাঁধই হতে পারে একমাত্র ভরসা।
জুলফিকার মোল্যা