TRENDING:

Money Making Tips: গোবর আর কেঁচো, মাত্র ২ উপকরণেই ধরা দেবেন মা লক্ষ্মী! সঠিক পদ্ধতি জানলেই বাড়ি বসে বিপুল আয়, কীভাবে কী করবেন জানুন

Last Updated:

Vermicompost: দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের কেঁচো দ্বারা উৎপাদিত ভার্মি কম্পোস্ট সারের ডিমান্ড রাজ্যজুড়ে। এই কেঁচো কম্পোস্ট আসলে কী, কীভাবে তৈরি হয় তা অনেকেরই অজানা। মাত্র দুটি উপকরণ দিয়ে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে আপনিও নিজের ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। জানুন কীভাবে...

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান, দীপিকা সরকার: দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের কেঁচো দ্বারা উৎপাদিত ভার্মি কম্পোস্ট সারের ডিমান্ড রাজ্যজুড়ে। শহর থেকে অদূরে প্রত্যন্ত গ্রাম প্রতাপপুরে সেই কেঁচো সার উৎপাদন হচ্ছে। কেঁচো সার উৎপাদন করতে বহু বছর ধরে চলছে কর্মযজ্ঞ। এই সারের গুণমান ভাল থাকায় উত্তরবঙ্গের চা বাগানে এর ব্যাপক চাহিদা বাড়েছে। পাশাপাশি এলাকার পিছিয়ে পড়া বহু আদিবাসী মহিলার কর্মসংস্থানও হয়েছে ওই অর্গানিক ফার্মে। তাঁদের যেমন রুটিরুজির ব্যবস্থা হয়েছে তেমনই তাঁরা কেঁচো সার তৈরির প্রশিক্ষণও নিচ্ছেন। যা আগামী দিনে তাঁদের স্বনির্ভর করতে বড় ভূমিকা পালন করবে বলে দাবি সংস্থার কর্ণধারের।
advertisement

দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের  প্রতাপপুর গ্রামে বহু বছর ধরে তৈরি হয়ে আসছে এই কেঁচো সার। সম্প্রতি এই কেঁচো সার যাচ্ছে উত্তরবঙ্গের চা বাগানেও। পাশাপাশি এই সার রাজ্যের সমস্ত জেলার হর্টিকালচার, ফরেস্ট এবং ছোট বড় নার্সারিগুলিতেও যেতে শুরু করেছে। ভিন রাজ্যেও বাড়ছে চাহিদা। কিন্তু এই কেঁচো কম্পোস্ট আসলে কী, তা কেউ কেউ জানলেও বহু মানুষের কাছেই অজানা। কেঁচো কম্পোস্ট হল কেঁচো দ্বারা উৎপাদিত সার।

advertisement

আরও পড়ুনঃ আপনার অজান্তেই ‘এই’ আগাছা ধ্বংস করছে ফসল, জটিল রোগের হাতছানি! দ্রুত ছেঁটে না ফেললে মহাবিপদ, সহজ দুটি উপায়ে মিলবে মুক্তি

গোবরের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে কেঁচো ছেড়ে দেওয়া হয়। কেঁচো ওই গোবর খেয়ে যে মলত্যাগ করে সেটাই হল সার। এই প্রক্রিয়ায় এক থেকে দেড় মাস পর ওই গোবর ভার্মি কম্পোস্টে পরিণত হয়। কেঁচো কম্পোস্ট চাষের জমি-সহ বাগানের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সম্পূর্ণরূপে জৈব এই সারের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাজারে কেজি পিছু ভার্মি কম্পোস্ট ২০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ গর্ভবতী মায়েদের পাশে স্বাস্থ্যকর্মীরা, সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা কীভাবে পাবেন? কোথায় যোগাযোগ করবেন? জানাচ্ছেন ‘তাঁরা’

তাই এই সার তৈরি করে সঠিকভাবে বাজারজাত করতে পারলেই ভাল মুনাফা হতে পারে বলে দাবি সংস্থার কর্ণধারের। কর্ণধার অচিন্ত পাইন জানান, প্রায় ২০ একর জমি নিয়ে তাঁদের ফার্ম রয়েছে। ওই জমিতে নানান ফলের গাছ-সহ ধান চাষ ও মাছ চাষ করা হয়। ওই জমিতে ২০০৪ সালে কেঁচো সার উৎপাদন শুরু করেন। সেই সময় মাত্র ১০০টি কংক্রিটের চেম্বার তৈরি করা হয়। ওই চেম্বারে গাছের শুকনো পাতা, কচুরিপানা দিয়ে তার মধ্যে কেঁচো ছেড়ে দেওয়া হয়। তার ওপর একমাসের পুরনো গোবর সার দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া চলে ১৫ দিন ধরে৷ প্রায় ৫৫ দিন পরে কেঁচো ওই গোবর খেয়ে মলত্যাগ করে ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বেড়ার জালে ছটফট করছে দু'টো হলুদ চোখ! এমন ভয়ানক ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক
আরও দেখুন

২০২৩ সালে সার তৈরির চেম্বার বেড়ে হয়েছে ৭০০টি। যাতে বছরে প্রায় ৫ হাজার টন সার উৎপাদন হচ্ছে। ওই সার তৈরি করতে এলাকার পুরুষ-সহ প্রায় ৩০ জন মহিলা শ্রমিক কাজ করে চলেছেন। অধিকাংশ শ্রমিকই মহিলা। জায়গা থাকলে এই সহজ পদ্ধতিতে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে স্বনির্ভর হতে পারেন আপনিও।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Money Making Tips: গোবর আর কেঁচো, মাত্র ২ উপকরণেই ধরা দেবেন মা লক্ষ্মী! সঠিক পদ্ধতি জানলেই বাড়ি বসে বিপুল আয়, কীভাবে কী করবেন জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল