প্রথমে পড়ে থাকা জমিটির চারদিক উঁচু করে পাড় দিতে হবে। সংশ্লিষ্ট মৎস্য দফতরের অফিসে যোগাযোগ করলে সবথেকে ভাল হয়। সেক্ষেত্রে সরকারি সহযোগিতা পাওয়া যাবে। বর্তমানে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পতিত অথবা একফসলি জমিকে পরিবর্তিত করে চিংড়ি ও অর্থকরী মাছ চাষ করলে ভাল ফল মিলছে বলে জানিয়েছেন এক মৎস্যচাষি নাজমুল মোল্লা।
আরও পড়ুনঃ বাসন্তীতে রাস্তা নিয়ে বচসার মাঝে তুলকালাম! মহিলাকে বাঁশ-লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ, তদন্তে পুলিশ
advertisement
বড় আকারে এই মাছ চাষ করতে হলে কম করে দু’টি পুকুর তৈরি করতে হবে। একটি বড় জলাশয় যেখানে মাছ চাষ হবে। দ্বিতীয়টি হবে সেকেন্ডারি জলাশয়, যাতে মাঝেমধ্যে জল বের করে দিতে হবে। আবার প্রয়োজনে জল প্রবেশ করাতে হবে। এছাড়া লাগবে জলে অতিরিক্ত অক্সিজেন প্রবেশ করানোর জন্য মেশিন। এই জিনিসটি তৈরি করতে পারলেই পড়ে থাকা জমিটি থেকেই আসতে পারে লক্ষ লক্ষ টাকা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জানা যাচ্ছে এক বিঘা জমিতে চিংড়ি চাষ করলে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাভ করা যাবে। সরকারি ভাবে মাছ, মাছের খাবার সহ আরও অন্যান্য উপদেশ দিয়ে সহযোগিতা করা হবে বলে প্রশাসনিকভাবে জানানো হয়েছে। এই কাজের জন্য সরকারিভাবে লোনের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে আবেদন করলে সাহায্য করা হবে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য উদয় হালদার এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে অনেকেই সুবিধা পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মতো জায়গায় এই কাজ করলে খুবই লাভ হবে।





