নিজের ছবি দিলেও আধার কার্ডের ছবি না দেননি চিন্ময় বাবু। পেশায় ব্যবসায়ী স্থানীয় গঙ্গাজলঘাটি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
ক্রমে রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে মোমো-র আতঙ্ক। বাঁকুড়া, কলকাতার পাশাপাশি দুর্গাপুরে দুই ছাত্রের হোয়াটসঅ্যাপে মোমো খেলার প্রস্তাব আসে। দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র শেখর সিনহা জানায়, চ্যাটে কথা বলা শুরু হতেই তাঁকে তিনটি টাস্ক দেওয়া হয়। ভূতের সিনেমা দেখতে হবে, হাত কেটে রক্ত দিয়ে মোমো লিখে পাঠাতে হবে ও সবশেষে আত্মহত্যা করতে হবে। ছাত্র ' মোমো ইন্সট্রাকশন' না মানায় তাঁর বাবাকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। অন্যদিকে, রাজবাঁধের বাসিন্দা আইনের পড়ুয়া অনিন্দ্য সিংহের হোয়াটসঅ্যাপেও একইরকম মেসেজ আসে। অনিন্দ্য তাঁর মোবাইল নম্বরটি ব্লক করে দেন। দুই ছাত্রই পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন।
advertisement
মালদহে কালিয়াচকেও মোমো খেলার প্রস্তাব পান আক্রম শেখ নামে এক ছাত্র। আক্রমকে এমনও হুমকি দেওয়া হয়, মোমো না খেললে তাকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে খুন করা হবে। এরপরই আতঙ্কে মোবাইল ব্যবহার বন্ধ করে দেয় আক্রম। গোপালগঞ্জ পুলিশের কাছে অভিযোগও জানায়।