নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ে শুরু হল এই পাইলট প্রজেক্ট। যা ভবিষ্যতে বড় আকারে সম্প্রসারণের সম্ভাবনা রাখে। এই সিস্টেমের মাধ্যমে সরবরাহ লাইনের জল প্রথমে একটি সংরক্ষণ ট্যাঙ্কে জমা করা হয়। এরপর সেটি অত্যাধুনিক আল্ট্রা ফিলট্রেশন সেটআপের মধ্যে দিয়ে পরিস্রুত হয়, যেখানে ন্যানো প্রযুক্তির সেরামিক মেমব্রেন ব্যবহার করে জলের আর্সেনিক, ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান সম্পূর্ণভাবে দূর করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: ১০০ দিনে কাজে যোগ ‘মিষ্টি’! বিশেষ নজর সুন্দরবনে, প্রকল্পের কাজ নিয়ে নয়া নির্দেশ কেন্দ্রের
পরিশ্রুত জল একটি বিশেষ ট্রাঙ্কে জমা হয় এবং সেখান থেকে সাধারণ মানুষ কলের মাধ্যমে সেই জল ব্যবহার করতে পারেন। এই উদ্যোগ শুধুমাত্র পানীয় জলের মানোন্নয়নে নয়, বরং জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নেও এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ভবিষ্যতে এই প্রযুক্তিকে আরও সম্প্রসারিত করে বিভিন্ন গ্রামীণ ও দূরবর্তী অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। জনসাধারণের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে এই প্রকল্প এক আশাব্যঞ্জক দিশা।
সুমন সাহা