বিষয়টি পূর্ত দফতরের, সেক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ তাদের হাতের নাগালে খুব একটা পান না কর্মকর্তাদের তাই কখনও পুরসভা কখনও বা বিধায়কের শরণাপন্ন হন। তবে এক্ষেত্রে সামাজিক মাধ্যম কিংবা লোকমুখে সমস্যার কথা শুনে এমনকি বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী নিজেও তার যাতায়াতের পথে করুণ দশা দেখে খবর দিয়েছিলেন পূর্ত দফতরের আধিকারিককে। বিধায়কের কথার মান্যতা দিয়ে গত কালকেই পূর্ত দফতর থেকে তাদের আধিকারিকদের পাঠান।
advertisement
আরও পড়ুন: দরজা ভেঙে উদ্ধার কেশিয়াড়ি বিডিও অফিসের বড়বাবুর ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ, তদন্তে পুলিশ
বিধায়ক স্বয়ং উপস্থিত হয়ে সমস্যাসঙ্কুল জায়গা দেখান। আধিকারিকরা সেক্ষেত্রে বলেন জল জমার কারণেই এই সমস্যা। তবে আশেপাশে নিকাশি ব্যবস্থা থাকলেও সেখানে জল পাঠানোর ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। তাই দরকার উন্নত প্রযুক্তির অর্থাৎ রাস্তার মাঝেই ম্যানহোল।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, জানা গেছে সেখানকার জল নিকাশি কুয়ো অনেক গভীরে গিয়ে সরাসরি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে । তবে এই ব্যবস্থা হতে সময় লাগবে বেশ খানিকটা। বর্ষা সম্পূর্ণভাবে কমার পরেই তবে আগে হাত দেওয়া সম্ভব হবে। তবে বিধায়ক জানান অবশ্যই পুজোর আগে তা সমস্ত করার চেষ্টা করা হবে। তবে কিভাবে এই রাস্তা মেরামতি কিংবা স্থায়ী ভাবে জল না জমার ব্যবস্থা করা যায় তা তিনি জানাননি বলেছেন পূর্ত দফতরের ইঞ্জিনিয়াররা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন আমাদের দরকার চলাচলের উপযোগী রাস্তা।