এদিন এক ভিডিও বার্তায় শুভেন্দু বলেন, সরকার প্রশাসন, আবহাওয়া দফতরে যে নির্দেশিকা তা মেনে চলুন। এর আগে ফণী ও আমফান আপনারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। ব্লকগুলিতে ১০-১২ হাজার বাড়ি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। ১৫ দিন জল ছিল না, এক মাস বিদ্যুৎ ছিল না। এর রেশ কাটতে না কাটতেই আবার এই ঝড়।
এর পরেই কিছুটা আক্ষেপই যেন ঝরে পড়ল তাঁর গলায়। বললেন, আমি এখন মন্ত্রী নই। আমফানে প্রশাসনের সঙ্গে থেকে যে কাজ করেছিলাম, তা হয়তো করতে পারব না তবে আমি আপনাদের সঙ্গে আছি। আমি আশা করব সরকার সরকারের দায়িত্ব পালন করবে।
advertisement
প্রশাসনে না থাকলেও হাত গুটিয়ে বসে নেই নন্দীগ্রামের বিধায়ক। গত ৭২ ঘণ্টায় বারংবার ছুটে এসেছেন নন্দীগ্রামে।
সাধারণ মানুষকে আমফানের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েই ইয়াসের মোকাবিলায় নামতে পরামর্শ দিয়েছেন। এ দিন তিনি বললেন, "বাড়ি থেকে আশ্রয় শিবিরগুলি অনেক দূরে। আমি ভারতীয় জনতা পার্টির সাহায্যে ১৫টি সেন্টার করেছি। সেখানে দশ হাজার মানুকে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছি।" অর্থাৎ প্রশাসনে থাকুন না থাকুন, নন্দীগ্রামে আছেন শুভেন্দু অধিকারী।