সূত্রের খবর বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যবসায়িক কারণে স্ত্রী এবং মেয়েকে নিয়ে বিদ্যাপীঠ অঞ্চলে থাকতেন বিশ্বজিৎ পাত্র, স্ত্রী সাগরিকা পাত্র ও বছর আটের প্রতিবন্ধী মেয়ে। আজ সকালে হঠাৎ তার মা মেয়ের গলা কেটে দু'খন্ড করে ফেলে। প্রকাশ্যেই এই বীভৎস ঘটনা ঘটে। দুভাগ হওয়া দেহ দেখে স্থানীয় দোকানদার থেকে গ্রামের বাসিন্দারা স্তম্ভিত হয়ে যান।
advertisement
খবর পেতেই খেঁজুরি থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। খেজুরির পূর্ব ভাঙ্গনমারি গ্রামের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ পাত্রের বিদ্যাপীঠ বাসস্ট্যান্ডে একটি ইলেকট্রিকের রিপেয়ারিং এর দোকান রয়েছে। লাগোয়া একটি ঘরে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন তিনি। আজ সকালে সেখান থেকে তার মেয়ের দু'খন্ড দেহ উদ্ধার হয়।তার নিজের মা'ই গলা কেটে খুন করেছে বলে অভিযোগ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ অভিযুক্ত এই মা মানসিক সমস্যার শিকার। তার মেয়েও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ছিল। হাঁটাচলা করতে পারত না। মা সঙ্গে নিয়েই বেড়াতেন সারাক্ষণ। সেই কারণেই মানসিক অবসাদ ক্রোধের জন্ম দেয়। সেই ক্রোধ থেকেই হয়তো মা খুন করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের।