অপরদিকে, পশ্চিম মেদিনীপুরেরই ঘাটাল বিধানসভার চকলছুপুর গ্রামে ভয় দেখিয়ে ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করলেন সংযুক্ত মোর্চার কর্মী-সমর্থকরা। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
আবার অশান্ত হয়ে উঠেছে কেশপুর। সেখানকার ১০ নম্বর অঞ্চলের গরবোজপোতায় বিজেপির মহিলা এজেন্টকে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তাঁকে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি ও বিজেপি প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট তন্ময় ঘোষের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়।
আবার পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় তৃণমূল এজেন্টকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে খবর। খবর পেয়ে তৃনমূল প্রার্থী বুথে গেলে তাঁকেও হুমকি দেওয়া হয়! ময়না বিধানসভার বাকচা অঞ্চলের আড়ংকিয়ারানা এক নম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৪৪ নম্বর বুথে তৃণমূলের পোলিং এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়া হয়। তৃণমূল প্রার্থী সংগ্রাম দলোই গেলে হুমকি দেওয়া হয় তাঁকেও। নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী।
আবার হলদিয়া বিধানসভার ২০২ নম্বর বুথে সিপিএমের পোলিং এজেন্টর কাছ থেকে কাগজ ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ শাসক দলের দিকে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে জানিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে।