সেখানে দীর্ঘ দেড় মাস ডাক্তার এবং নার্সদের সেবায় সুস্থ হয়ে ওঠে ওই তরুণী। কিন্তু সুস্থ হয়ে ওঠার পর রোগী তার নিজের বাড়ির ঠিকানা বলতেই পারছিল না। পরে ডায়মন্ড হারবার গভর্মেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার মহাশ্বেতা বেরা ফোন করেন হ্যাম রেডিওকে। সেখান থেকে তরুণীর বাড়ি খুঁজে বের করা হয়। জানা যায় ১৪ বছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হীন ছিলেন ওই তরুণী। এখন অনেকটাই সুস্থ তিনি। মঙ্গলবার হাসপাতাল থেকে ওই তরুণীকে বাড়িতে নিয়ে যাবে তার পরিবারের লোকজন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর জিভের রং কালো হয়? কারণ জানলে চমকে যাবেন
যদিও এই কাজ সহজ ছিল না বলে জানিয়েছেন হ্যাম রেডিও ওয়েস্ট বেঙ্গল রেডিও ক্লাবের সম্পাদক অম্বরীশ নাগ বিশ্বাস। তিনি জানিয়েছেন,”এই ঘটনার কথা পরিবারের লোকজনদের জানানো হলে প্রথমে ওই তরুণীকে বাড়িতে ফেরাতে অস্বীকার করে পরিবারের লোকজন। পরে দেগঙ্গার বিডিও সাহেবের হস্তক্ষেপে সবকিছু ঠিক হয়।” এই ঘটনায় তরুণীকে সুস্থ করে তোলা থেকে শুরু করে বাড়িতে ফেরৎ পাঠানোর জন্য চিকিৎসকদের ভূমিকার ভূয়সী প্রসংশা করছেন সকলে।
নবাব মল্লিক