বর্তমানে বাঁকুড়া সিমলাপাল রায়পুর এবং শালতোড়ার পতিত জমি আর কংসাবতীর সেচ খালের দুপাশের লাগানো গাছ থেকে উৎপাদিত আম্রপালি, হিমসাগর, চৌষা, মল্লিকা ,ল্যাংড়া এখন পশ্চিমবঙ্গের আপামর বাঙালির পরম প্রিয়। তবে এই বছর আমের চাহিদা থাকলেও বাঁকুড়ায় আমের ফলন একেবারে তলানিতে। ৪০০০ আম গাছের মধ্যে মাত্র ২০ টি গাছে আম।
advertisement
বাজারে আম্রপালি আম ঢোকার কথা ১০-১৫ দিনের মধ্যে। গত বছর আম চাষিদের গাছে ছিল আম। এইবছর ছবিটা পাল্টে গেছে। ফলন কমেছে অর্ধেকের চেয়েও অনেকটা নীচে। এই অবস্থায় সামান্য ঝড় ঝাপটা হলেই ২০২৫ সালে বাঙালির পাতে পড়বে না আম্রপালি। ২০২৩ সালের গ্রীষ্মকালে ৫০-৭০ টাকা কিলো দরে এই আম বিক্রি হলেও এই বছর যোগান না থাকায় আম্রপালি আমের দাম বেড়ে যেতে পারে আরও কিছুটা।
আরও পড়ুন : ঠিক ‘১ চামচ ঘি’ খান এই ভাবে! তলপেটের চারপাশে জমে থাকা পুরু মেদের স্তর গলে জল! বদহজমের মুখে ছাই!
তবে কি বাঙালির শেষ পাতে দু এক কুঁচি আম্রপালি পড়বে? এই প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট হবে আর কয়েকটা দিন পরেই। তখন গাছের আম ঘরে তুলতে পারবেন বাঁকুড়ার চাষিরা। বাঁকুড়ার বাজারে কিছুটা আম সরবরাহ করতে পারলেও বাইরের বাজারে রফতানির সম্ভাবনা খুবই কম।