এদিন গঙ্গাসাগরে মমতা বলেন, “কুম্ভমেলায় কেন্দ্র সাহায্য দেয়। গঙ্গাসাগর মেলা কুম্ভ মেলার থেকে বড় মেলা। কিন্তু এই মেলায় জল পেরিয়ে আসতে হয় পূর্ণার্থীদের। গঙ্গাসাগর মেলাকে কেন কেন্দ্র স্বীকৃতি দিল না জানি না।কেন্দ্র একটা টাকা ও দেয় না। সবটাই আমরা করি।অথচ কুম্ভ মেলাকে কেন্দ্র টাকা দেয়।” মমতা আরও বলেন, “আমি একসময় গঙ্গাসাগর আসতাম। ভো ভা।দেখতাম কিছুই নেই।ছোটবেলায় শুনতাম সব তীর্থ বারবার গঙ্গাসাগর একবার।এখন সবাই বলে সব তীর্থ একবার গঙ্গাসাগর বারবার।”
advertisement
আরও পড়ুন : ছাদ বাগানেই লাগান পেঁয়াজ…! সারা বছর মিলবে বিনা পয়সায়! শুধু মানতে হবে এই ছোট্ট টিপস
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ নামখানা,পাথর প্রতিমার ৭০০ কোটি টাকা প্রকল্পের উদ্বোধন হবে। সাগর ও তার আশেপাশের প্রায় ১৬০ কোটি টাকা প্রকল্পের উদ্বোধন হয়েছে। এবারও মেলার প্রাঙ্গণ কে আলোর বর্ণমালায় সাজানো হয়েছে। আমি ইতিমধ্যেই মন্ত্রীদের দায়িত্ব ভাগ করে দিয়েছি। ৯ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত সবাইকে ৫ লক্ষ টাকা করে বীমার সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তীর্থ কর মুকুব করা হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, গঙ্গাসাগর মেলার শুরু হওয়ার আগে প্রত্যেকবারই কপিল মুনি মন্দিরে পূজো দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ রাতে গঙ্গাসাগর থাকার কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মঙ্গলবার গঙ্গাসাগর থেকে জয়নগরের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার জয়নগরে সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিনই কলকাতা ফেরার কথা রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
