মমতা এদিনের সভা থেকে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, "আজ যাকে বিরুদ্ধ ভাবছেন। তার কাজটা করে দিন। গ্রামে যান, খাটে বসুন। সাইকেলে চড়ুন, রিকশায় চড়ুন। নিজের সিকিউরিটি রেখে যান।"
প্রশাসনিক কর্তাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, "নাকা চেকিং সব জায়গায় বাড়ান। বিহার থেকে অস্ত্র চলে আসছে। উত্তরবঙ্গে অশান্ত করার জন্য অস্ত্র চলে আসছে৷" বাংলা ভাগ প্রসঙ্গ তুলে মমতা বলেন, "আমরা সবাই মিলে একটা পরিবার৷ কাউকে বাদ দিয়ে নয়৷ কত ডিএম, এসপি এল গেল, কত ডিজি এল গেল। আমার কারও সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে? তাহলে আপনাদের ঝগড়া হবে কেন?"
advertisement
আরও পড়ুন : 'সরকার সবাইকে কামড়াচ্ছে...' TET আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ নিয়ে তুমুল প্রতিক্রিয়া দিলীপের
আরও পড়ুন : করোনা না ডেঙ্গি! জ্বর, ঠান্ডা লাগা, শরীরে ব্যথার মতো সাধারণ লক্ষণগুলো আলাদা করবেন কীভাবে?
ভোট আসলেই সিএএ, এনআরসি। রিকোয়েস্ট করব সবাই ভোটার লিস্টে নাম তুলবেন। কমিশনের নিয়ম মেনে নাম তুলবেন। একটা চক্রান্ত চলছে। ভোটার লিস্ট থেকে কারও নাম যেন বাদ না যায়। সীমান্ত এলাকায় দেখতে হবে তারাও মানুষ। ডিএম, এসপি, আইসি দেখবেন বিএসএফের অত্যাচার যেন না হয়। অবশ্যই সহযোগিতা করবেন। ফেডারেল স্ট্রাকচার মেনেই সাহায্য করবেন। বিধায়ক সহ জনপ্রতিনিধিদের বলছি, এলাকায় যান। ডিসেম্বরে ওরা কমিউনাল যুদ্ধ লাগাবে। এছাড়া ওদের কোনও রাস্তা নেই। কর্ণাটকে ইতিমধ্যেই ওরা লাগিয়েছে। এগুলো নজর রাখতে হবে। শান্তির পথ আমাদের পথ। শান্তির পথ ধরে রাখতে হবে।"