এই গাছ বিষধর সাপের জন্য ‘মৃত্যুর দূত’, ঘরেই তৈরি হবে প্রতিরক্ষা কবচ… কেউটে সাপও কাঁপবে!
চলতি বছরে ১৩০০টি পিয়াজ গোলা গড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মৎস্য দফতরের কাজের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন , “যত বেশি মাছ তৈরি হবে, তত দাম কমবে। কিন্তু মৎস্য দফতর ঠিক মতো কাজ করছে না।” মৎস্য দফতরের বেশ কিছু পুকুর থাকা সত্ত্বেও উৎপাদনে ঘাটতির অভিযোগ তুলেছেন শীর্ষ মহল। পলিসি সিদ্ধান্ত আটকে রাখা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করে এক শীর্ষ কর্তাকে উদ্দেশ করে প্রশ্ন, “আমি ট্রান্সফার অর্ডার দিলে কেন আটকে রাখছেন? সরকার যখন কিছু বলে, তখন সেটা আটকে রাখা যায় না।”
advertisement
বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়ে মমতা বলেন, “২৫০টি নতুন সুফল বাংলা দোকান হচ্ছে। দালাল ও হোল্ডিং এজেন্টরা যেন মজুতদারি করতে না পারে, নজরদারি চালাতে হবে। কেউ কালোবাজারি করলে সরকার সব বাজেয়াপ্ত করে নেবে।”
শহরের গুরুত্বপূর্ণ বাজার যেমন লেক মার্কেট, গড়িয়াহাট, কালীঘাট প্রভৃতি জায়গায় হঠাৎ অভিযান চালানোর কথাও বলা হয়েছে। মমতা বলেন, “সারপ্রাইজ ভিসিট করো, টাকা কালেকশনের সুযোগ যেন কেউ না পায়। রেলস্টেশন, বর্ডারে নজর রাখো—আর্মস বা অন্য কোনও জিনিস ঢুকে পড়ছে কি না দেখো।”
এছাড়াও সামনে নির্বাচন থাকায় কৃত্রিমভাবে দাম বাড়ানো বরদাস্ত করা হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। হাঁস পোল্ট্রি নিয়ে কোনও অগ্রগতি হয়নি বলেও প্রশ্ন তোলা হয়েছে, এবং মুরগির মাংসের অতিরিক্ত দাম নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী।
সবশেষে, মমতার বার্তা—“দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবাইকে দায়িত্ব নিতে হবে। প্রয়োজন হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। মন্ত্রীরা যেন আরও সক্রিয় হন, পুলিশও যেন নজরদারিতে থাকে। দেশটাকে নিজের মনে করে কাজ করতে হবে।”