মিছিলের পথে মোট ১২ টি জায়ান্ট স্ক্রিন থাকবে। ২৮ টি টোটো থাকবে। ২২ জন কাউন্সিলর ২২ টি গেটে থাকবেন। ট্যাবলো তৈরি করা হবে। প্রথমে থাকবে হরিনাম সংকীর্তনের দল। ছৌ শিল্পী, খেলোয়াড়, আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ, মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। মুখ্যমন্ত্রী নিজে থাকবেন। শেষে সাধারণ কর্মী সমর্থক। দেশাত্মবোধক গান বাজছে রাস্তায় সকাল থেকেই। বাংলার মাটি বাংলার জল, আগুনের পরশমণি, ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, আমি বাংলায় গান গাই। আনুমানিক দেড় লক্ষ জমায়েত হবে বলে আশাবাদী বীরভূম জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের বীরভূম জেলার চেয়ারম্যান আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, রবিবার সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী বীরভূমে এসেছেন। আজ ২৮ তারিখ অর্থাৎ সোমবার গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহে প্রশাসনিক বৈঠকে জেলার উন্নয়নমূলক কাজকর্মের খতিয়ান দেখবেন। প্রশাসনিক বৈঠক শেষে বিরাট পদযাত্রা করবেন দেশ জুড়ে বাঙালিদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে।
advertisement
ভাষা আন্দোলনের এই পদযাত্রা শুরু হবে ট্যুরিস্ট লজ মোড় থেকে এবং শেষ হবে জামবুনি বাস স্ট্যান্ডে। এই পদযাত্রার কথা তিনি গত একুশে জুলাই মঞ্চ থেকেই ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ আড়াই কিলোমিটার পদযাত্রা শেষে বক্তব্য পেশ করবেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামিকাল, মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৯ তারিখ ইলামবাজারে প্রশাসনিক সভা। সেখান থেকে সরকারি পরিষেবা প্রদান করবেন। বীরভূম জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, অজয় নদের ওপর বীরভূম-পশ্চিম বর্ধমান যাত্রাপথ সুগম করতে যে ১৩৮ কোটি টাকার সেতু নির্মাণ হয়েছে, তার উদ্বোধন করবেন। পাশাপাশি ডেউচাপাচামিতে প্রস্তাবিত কয়লাশিল্পে জমিদাতা পরিবারদের হাতে গ্রুপ ডি এবং জুনিয়র কনস্টেবল পদের নিয়োগপত্র দেবেন। কৃষকদের দেওয়া হবে চাষের সরঞ্জাম।