প্রশাসনের তরফ থেকে বিপর্যয় মোকাবেলা টিম রয়েছে। কোনও রকম দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সেই জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে বিশেষ নজরদারি করা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ ধূপ-ধুনোর গন্ধে দেবীপক্ষের সূচনা! মহালয়ার ভোরে কাকদ্বীপের বিভিন্ন ঘাটে তর্পণের ভিড়
জানা যাচ্ছে, দুর্গাপুর ব্যারেজে ডিভিসির ছাড়া জল এসে পৌঁছচ্ছে। মাইথন-পাঞ্চেত থেকে ছাড়া জলও এখানে আসছে। তাই দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকেও ছাড়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কার্যত আতঙ্কের মধ্যেই এদিন তর্পণ করেন বহু মানুষ।
advertisement
অন্যদিকে কাঁকসার অজয়েও চলছে তর্পণ। কাঁকসার কৃষ্ণপুরের অজয় নদপাড় এদিন যেন মেলার চেহারা নিয়েছে। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই আশপাশের গ্রাম থেকে এবং দুর্গাপুর মহকুমার ভক্তদের ঢল নেমেছে নদের ঘাটে।
এক হাতে দুধ, তিল ও পিতৃপুরুষের অর্ঘ্য, অন্য হাতে নদীর জল ভরে শ্রদ্ধার নিদর্শন। শঙ্খধ্বনি ও মন্ত্রোচ্চারণে মুখরিত চারদিক, ধূপের গন্ধে ভাসছে বাতাস। এদিন কাউকে বসে সূক্ষ্ম যত্নে তর্পণ করতে দেখা যায়। কেউ আবার ঘাটের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে চোখের জলে পূর্বপুরুষের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।