জেরার মুখে অভিযুক্তরা জানিয়েছিল খুনের জন্য ব্যবহার করেছিল হাতুড়ি, বঁটি এবং একটি ছুরি এবং সেগুলি ফেলা হয়েছিল নিকটবর্তী পুকুরে। পাশাপাশি প্রমাণ লোপাটের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল একটি ছোট ট্রলি, তাতে রক্তমাখা শাড়ি ফেলা হয়। এদিন পুনর্নির্মাণের সময় আরতি এবং ফাল্গুনী জানায় কোথায় কোথায় খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র ফেলা হয়েছিল। তাদের নির্দেশ মতো পুকুরে নামে ডুবুরি, উদ্ধার হয় হাতুড়ি এবং বঁটি। যদিও ছুরি এখনও উদ্ধার হয়নি, ফের ডুবুরি নামিয়ে কোথায় রয়েছে ছুরি, তা খোঁজা চলছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মাখনের মতো গলগলিয়ে গলবে মেদ! রোজ সকালে খান ‘এই’ সাদা নরম খাবার, পয়লা বৈশাখের আগে চাবুক ফিগার
এদিকে, ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশির সময় উদ্ধার হয় আরও একটি ছোট ট্রলি। তা থেকে উদ্ধার হয় একটি রক্তমাখা শাড়ি। তবে সেই শাড়ি কার, তা এখনও জানা যায়নি। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, ওই শাড়ি সুমিতা ঘোষের হতে পারে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকাল থেকে গোটা এলাকায় নামানো হয়েছে বিশাল পুলিশবাহিনী-সহ র্যাফ। ঘটনাস্থলে রয়েছে ব্যারাকপুরের ডিএমজির টিম।
তথ্যঃ জিয়াউল আলম
