পুলিশ সূত্রে খবর, এই পাচারকারী চক্র ঝাড়খণ্ড লটারি নামে আসানসোলের বাংলা ঝাড়খন্ড সীমান্ত এলাকায় জাল লটারি তৈরি করে এবং এই লটারি আসানসোল দুর্গাপুর অঞ্চলে লটারির দোকানে সাপ্লাই করে। বেশি মুনাফার লোভে লটারি বিক্রেতারা ঝাড়খণ্ড লটারির নামে জাল লটারির টিকিট বিক্রি করে সাধারণ মানুষদের। মোটা অঙ্কের পুরস্কার লাগার পর লটারি বিক্রেতা পুরস্কারের টাকা না দিতে পারায় জামুরিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করে বেশ কয়েকজন লটারি ক্রেতা।
advertisement
আরও পড়ুন: দেশেই রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম, খড়গপুর নয় কিন্তু! নাম জানলে চমকে যাবেন
অভিযোগ পাওয়ার পরেই জামুরিয়া থানার পুলিশ এই লটারি পাচারকারী চক্রের উপরের নজরদারি বাড়ায় এবং রবিবার রাতে লটারি সাপ্লাই করতে এলে হাতেনাতে ধরে ফেলে। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ সূত্রে খবর, এই জাল লটারির পেছনে বড় চক্র আছে আর সেই চক্র ঝাড়খণ্ড লটারি নামে এই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রিন্ট করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পশ্চিমী ঝঞ্ঝা, সঙ্গে বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত, বাংলার আবহাওয়ায় বড় বদল আসছে! শীতের ছুটি?
আর ঝাড়খণ্ড লটারির নামে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। কারণ ঝাড়খন্ড রাজ্যে লগ ডেইলি লটারি রিপোর্ট নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রাজ্য সরকার। তারপর কীভাবে ঝাড়খণ্ড লটারি এই রাজ্যে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।