আর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ব্যালট আসবে না। যদিও একে এখনও পোস্টাল ব্যালট বলা হচ্ছে। নতুন নিয়মে ভোট দিতে হবে ফেসিলিটেশন সেন্টারে। সেখানে ভোটকর্মীদের ভোট নিতে হাজির থাকবেন আরও তিনজন ভোটকর্মী। সঙ্গে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী বা পুলিশ। অর্থাৎ ওই কেন্দ্র হবে অনেকটা বুথের মত’ই। নির্বাচনের আগে হয়ে যাওয়া ভোটকর্মীদের ভোটকে সুরক্ষিত রাখতে এই নতুন ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশনের।
advertisement
আরও পড়ুন: বন্ধুদের ডাকে মাটি ফেলতে গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু ট্রাক্টর চালকের
প্রসঙ্গত, ভোট কর্মীদের পোস্টাল ব্যালটের বিধি অনুযায়ী প্রশিক্ষণের নিয়োগ পত্রের সঙ্গে ১২ ও ১২-এ ফর্ম দেওয়া হচ্ছে। তা পূরণ করে মহকুমা স্তরে জমা দিতে হয়। এবার নতুন নিয়মে দ্বিতীয় ধাপে প্রশিক্ষণ শেষে সেখানেই ফেসিলিটেশন সেন্টারে ভোট দেবেন ভোটকর্মীরা। কোনও ভোটকর্মী যদি সেখানে ভোট দিতে না পারেন তাহলে জেলাশাসক অর্থাৎ জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ে থাকা ফেসিলিটেশন কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন। সেখানে থাকবে ড্রপ বক্স। রাজনৈতিক দলগুলি বা প্রার্থীর প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ওই ব্যালট চলে যাবে সংশ্লিষ্ট বিধানসভার বক্সে।
আরও পড়ুন: হিঙ্গলগঞ্জের শতাব্দী প্রাচীন দোল মেলার পরতে পরতে জড়িয়ে ইতিহাস
এই বিষয়ে পুরুলিয়া জেলার নির্বাচনী আধিকারিক তথা জেলাশাসক রজত নন্দা বলেন, ভোটকর্মীদের ভোট হবে এবার ফেসিলিটেশন সেন্টারে। সেখানে কোনও ভোটকর্মী ভোট দিতে না পারলে জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ের পাশে ওই কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন। ভোট কর্মীদের ব্যালট আর ডাকবিভাগে যাবে না।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি