TRENDING:

West Bengal News: প্রতি বার কোটি কোটি টাকা লুঠ, ফ্রেজারগঞ্জে মারাত্মক অভিযোগ! নেপথ্যে কে?

Last Updated:

West Bengal News: ফ্রেজার গঞ্জে প্রতিবার বালির বাঁধ দিয়ে কোটি টাকা লুটছে ঠিকাদার। অভিযোগ স্থানীয়দের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ফ্রেজার গঞ্জ:  অশনি এল না। স্বস্তিতে ফ্রেজার গঞ্জের মানুষ। যশের অভিজ্ঞতা এখনও সকলের স্মৃতিতে দগদগে। সেই বার নদীর বাঁধ ছাপিয়ে জল ঢুকে ভেসেছিল গ্রামের পর গ্রাম।এখনও চাষের জমিগুলো সেই নোনা জলের জেরে, বানজার হয়ে আছে। স্থানীয় মানুষের একটাই দাবী স্থায়ী বাঁধ।
মারাত্মক অভিযোগ
মারাত্মক অভিযোগ
advertisement

' বারে বারে বালি দিয়ে সমুদ্রের বাঁধ বাধে। জলোচ্ছ্বাস আর ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যায় সেই বাঁধ। সরকারের টাকা নষ্ট হচ্ছে। কিন্তু কাজ কিছু হচ্ছে না।' বলছিলেন অমরাবতীর দীপক আড়ি। তিনি বলেন, প্রতিবার প্রাকৃতিক দুর্যোগে ১০০-১৫০ ফিটের বেশি সমুদ্র পাড় ভেঙে স্থল ভাগ গ্রাস করছে।সুমদ্র পাড়ের গরীব মানুষ গুলো এক বছর আগে যশের দাপটে সেই যে ঘর ছেড়েছিল, আজও তারা ঘর বাঁধতে পারেনি। তাদের বক্তব্য বাঁধ না হলে, ভরা কোটাল এলে, জল গ্রামের ভেতর চলে আসে। ভয়ে তারা থাকতে পারে না।ভরসা করে আর নতুন ঘর বাঁধতে পারে না।

advertisement

আরও পড়ুন: 'এ ধরনের অনেক নেটওয়ার্ক কাজ করছে', ফের বিস্ফোরক অভিযোগ দিলীপ ঘোষের! বিষয়টা কী?

অশনি আছড়ে পড়ার কথা ছিল বুধবার।মঙ্গলবার দুপুরে ডি এম দক্ষিণ ২৪পরগনা ও সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী জরুরীকালীন ফ্রেজার গঞ্জে পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তিনি বালির বাঁধ পরিদর্শন করেন। দেখা যায়, সাদা বালির বস্তা দিয়ে মোটা পাইলিং করে ঢেউয়ের আঘাত আটকানোর জন্য বাঁধের মত দেওয়া ছিল। তিনি বলেন,' কংক্রিটের স্থায়ী বাঁধ তৈরি হচ্ছে। আটশ মিটার তৈরি বাকি আছে।সেটা অতি দ্রুত সম্পন্ন হবে।'

advertisement

আরও পড়ুন: আমরণ অনশনে বসছেন বিমল গুরুং! ফের সংঘাত? অশান্তির সেই দিন ফিরবে পাহাড়ে?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই বাঁধের কাজের দায়িত্ব নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা ব্যাসদেব বাগানী। তিনি বালির বাঁধ নির্মাণ করেন। আবার সেই বাঁধ ধুয়ে যায়। ফ্রেজার গঞ্জের মানুষের বক্তব্য বাঁধ নিয়ে একটা দুর্নীতি চক্র চিরজীবন জলে-জঙ্গলের এই অঞ্চলে চলেই আসছে। সেই চক্র বরাবর সরকার থেকে কাজ পায়। তারা দুর্নীতি করে। বন্যা কিংবা সমুদ্রের জলে গ্রাম ভাসলে, কয়েকদিনের ত্রাণ আর ত্রিপল পাওয়া যায়। তাও বহু কষ্ট করে। আদতে যা ক্ষতি হয়, সেই ক্ষতিপূরণ আর পাওয়া যায় না।  ফ্রেজারগঞ্জ ও বকখালির স্থায়ী নদী বাঁধ না বাঁধলে অচিরেই সমুদ্র পাশের গ্রাম গুলো ভেঙে শেষ হয়ে যাবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
West Bengal News: প্রতি বার কোটি কোটি টাকা লুঠ, ফ্রেজারগঞ্জে মারাত্মক অভিযোগ! নেপথ্যে কে?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল