এলাকার বাসিন্দা প্রবীর চক্রবর্তী জানিয়েছেন, “আড়াই মাস ধরে এই ভোগান্তি চলছে। বারবার পৌরসভাকে বললেও কোনও কাজ হয়নি।” নর্দমার কাজ চলায় রাস্তা আরও খারাপ হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁর। বাসিন্দারা বাড়ির বাইরে বেরোলেই কাউকে না কাউকে সাহায্য নিতে হচ্ছে। ময়লা ফেলার গাড়িও আসছে না বলে তাদের অভিযোগ ৷
আরও পড়ুন: দক্ষিণ বারাসতের মহাশ্মশানে বৈদ্যুতিক চুল্লি! ডিসেম্বরেই শেষ হবে নির্মান কাজ
advertisement
অসুস্থ কিংবা গর্ভবতী মহিলাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না ঠিক মতো। মাঝে মাঝেই পিছলে পড়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না। কোলে করে নিয়ে যেতে গিয়ে পড়ে যাওয়ার মতো দুর্ঘটনাও ঘটছে। শুধু তাই নয়, ময়লার গাড়িও রাস্তার কারণে ঢুকতে পারছে না বলে সমস্যা আরও বেড়েছে। পৌরসভার তাঁরা দ্রুত রাস্তা মেরামতির দাবি জানিয়েছেন।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
এই বিষয়ে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার রাস্তা ও জল বিভাগের চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল সদস্য জানান, “পুরসভা জুড়ে পানীয় জলের সরবরাহ এবং নিকাশির কাজ চলছে। হাউস কানেকশনের জন্য ফের রাস্তা কাটতে হবে। কাজ সম্পূর্ণ হলে তবেই রাস্তাঘাট সংস্কার করা সম্ভব।” তিনি আরও বলেন, “পুজোর আগে যতটুকু সম্ভব রাস্তা চলাচলের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চলছে।
সুমন সাহা