আরও পড়ুন: কী কাণ্ড! ‘চাঁদ সওদাগর’কেই কামড়ে দিল সাপ, গরম পড়তেই বেড়েছে সাপের ভয়
বিগত দিনগুলিতে দেখা গিয়েছে এই সমস্ত ক্ষেত্রে সামান্য ভুল বা একটু অসতর্কতার জন্য বড় বিপদ এসেছে। ফলে আতসবাজি তৈরির সময় সতর্ক থাকলেই এই বিপদ এড়ানো যাবে। এ নিয়ে বাজি ব্যবসায়ী সমিতির সমিতির সম্পাদক শুকদেব নস্কর জানান, এই ধরণের কর্মসূচি গুলিতে যারা অংশগ্রহণ করেন না দেখা গিয়েছে তারাই দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন। এই কর্মসূচিতে সঠিক পদ্ধতি শেখানো হয়। আগামী দিনে রাজ্যজুড়ে এই কর্মসূচি চলবে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
রাজ্যের মধ্যে যেখানে যেখানে বাজি তৈরি হয়, সেখানেই এই কর্মসূচিগুলি হবে। এখান থেকে শিক্ষা নিলে দুর্ঘটনার হার কমবে। বর্তমানে অগ্নিনির্বাপণ সংক্রান্ত যে সমস্ত অনুমোদন লাগে সেগুলি দেখার কাজ চলছে। আসলে এই পেশার সঙ্গে রাজ্যজুড়ে কয়েক লক্ষ মানুষের রুটি-রুজি জড়িয়ে রয়েছে। উৎসবের মরশুমে আতশবাজির খোঁজ প্রায় সকলেই করেন। ফলে এই আতসবাজি শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। কিন্তু সাবধানতার সঙ্গে কাজ করলে সমস্ত বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
নবাব মল্লিক