TRENDING:

বর্ষায় নদীর ভয়ঙ্কর রূপ, গভীর চিন্তায় গ্রামবাসীরা, ভাঙন রোধে কাজ শুরু নিয়েও শুরু আপত্তি

Last Updated:

গ্রামের মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে অবশেষে প্রশাসনিক উদ্যোগে নদীর ভাঙন রোধের কাজ শুরু হয়েছে সম্প্রতিকালে। কিন্তু কাজ শুরু হতেই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন গ্রামের মানুষজনই।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বাঁকুড়া: নদীর ভাঙন রোধের কাজ শুরু হতেই প্রশ্ন তুললেন গ্রামের মানুষ। অস্থায়ী বালির বস্তার বাঁধ অচিরেই ভেঙে যাবে, আতঙ্ক গ্রামবাসীদের। নদীর ধারে বাস, চিন্তা বারোমাস! ভরা বর্ষায় আতঙ্কের আরেক নাম দ্বারকেশ্বর। বাঁকুড়ার ওন্দা ব্লকের দ্বারকেশ্বর নদির তীরে বসবাসকারী বাঁকুড়ার ভাদুল গ্রামের মেটাপাড়া মানুষজনের আতঙ্কে ঘুম ছোটে বর্ষার সময়।
News18
News18
advertisement

দ্বারকেশ্বর নদী, বছর অন্যান্য সময় খরস্রোতা এই নদী বর্ষায় ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। বর্ষায় ফুলে ফেঁপে উঠে দ্বারকেশ্বর নদীর জল। আর সেই নদীর ভয়ঙ্কর রূপ গ্রাস করে করে নদের পাড় থাকা গ্রামের দিকে ধেয়ে আসে। আর তাতেই  আতঙ্ক প্রহর গুণে ওন্দার ভাদুল গ্রামের মেটেপাড়ার বাসিন্দারা। এই ভয়াবহ অবস্থা কথা বারে বারে প্রকাশিত হয়েছে। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকার আতঙ্কিক মানুষজন বারে বারে দিয়েছেন বিভিন্ন ধরনের আবেদন নিবেদন।

advertisement

আরও পড়ুনFox Bite Terror: বাড়ি বাড়ি ঢুকে বসিয়ে যাচ্ছে ধারাল দাঁতের কামড়! জখম পাঁচ, আতঙ্কে বাসিন্দারা

গ্রামের মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে অবশেষে প্রশাসনিক উদ্যোগে নদীর ভাঙন রোধের কাজ শুরু হয়েছে সম্প্রতিকালে। কিন্তু কাজ শুরু হতেই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন গ্রামের মানুষজনই। বালির বস্তা দিয়ে নদের ভাঙন আটকানো সম্ভব নয়, বছর ভর টিকবে না এই কাজ। ফি বছর আবার আতঙ্ক গ্রাস করবে গ্রামের বাসিন্দাদের। স্বায়ী সমাধান না করা হলে গ্রামের মানুষের আতঙ্ক থেকেই যাবে দাবি গ্রামবাসীদের। ভরা বর্ষায় যেভাবে ভয়াল রূপ নিয়ে ধেয়ে আসে দ্বারকেশ্বর নদের জল তাতে এই বালির বস্তা দিয়ে বাধানো অংশ ভেঙে যাবে অচিরেই। তাই অস্থায়ী ভাবে নয় স্থায়ী ভাবে নদের ভাঙন রোধের কাজ করা হোক।

advertisement

এর পাশাপাশি নদের মাঝের যে বালির চর রয়েছে সেই চর না সরালে স্রোতের বেগ আরও বেশী করে ক্ষতি করবে গ্রামের পাড়। তাই দ্রুত সেই কাজও করার দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীরা। কাজ খতিয়ে দেখতে এলাকায় যান সেচ দফতর, জেলা পরিষদ ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা। জেলা সেচ ও কৃষি কর্মাধ্যক্ষর দাবি সামনে বর্ষা এই কাজের মাধ্যকে কিছুটা ভাঙন রোধ করা যাবে৷ তবে এলাকার মানুষ সংশ্লিষ্ট দফতর ও আধিকারিকের দেওয়া আস্বাসে কোনভাবেই আত্মস্থ নন। তাদের দাবি কংক্রিটের স্থায়ী পাড় এর পাশাপাশি নদীর চরকে সরাতে হবে। তবেই বাঁচবে গ্রাম, বাঁচবে গ্রামবাসী।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

প্রিয়ব্রত গোস্বামী

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বর্ষায় নদীর ভয়ঙ্কর রূপ, গভীর চিন্তায় গ্রামবাসীরা, ভাঙন রোধে কাজ শুরু নিয়েও শুরু আপত্তি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল