বিক্ষোভকারীদের নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে সিবিআই অফিসের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা। উত্তেজনার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। ঘটনাস্থলে যান রামপুরহাটের এসডিপিও।
অভিযুক্ত সিবিআই আধিকারিকদের গ্রেফতার করতে হবে, এই দাবি তুলে সিবিআই ক্য়াম্প অফিসের বাইরে লালনের মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। পুলিশ এবং সিআরপিএফ জওয়ানরা মিলে পরিস্থিতি সামাল দেন। অবরোধ করা হয় জাতীয় সড়কও। বিক্ষোভ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়েন লালন শেখের স্ত্রী রেশমা বিবি।
advertisement
আরও পড়ুন: তদন্ত ভার নিল সিআইডি, খুশি লালনের পরিবার! আজ রামপুরহাট যেতে পারেন সিবিআই শীর্ষ কর্তাও
লালন শেখের পরিবারের সদস্য় এবং গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের শান্ত করার চেষ্টা করে পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করে বোঝানো হয়, ইতিমধ্য়েই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। যথাযথ তদন্তের আশ্বাস পেয়ে শেষ পর্যন্ত দেহ নিয়ে বগটুই গ্রামের উদ্দেশ্য়ে রওনা দেন লালন শেখের পরিবারের সদস্য়রা। আজই তাঁর শেষকৃত্য় সম্পন্ন হওয়ার কথা।
এ দিকে লালন শেখের মৃত্য়ু এবং তার পর অস্থায়ী ক্য়াম্প অফিসের বাইরে বিক্ষোভের পরই পাল্টা ব্য়বস্থা নিয়েছে সিবিআইও। ইতিমধ্য়েই রামপুরহাটের ওই ক্য়াম্প অফিস থেকে বগটুই হত্য়াকাণ্ডের তদন্ত সহ অন্য়ান্য় যাবতীয় নথি বের করে কলকাতার সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছে।