TRENDING:

ভোর তিনটের সময় পৌঁছন আনাজ বেচতে, ১০২ বছর বয়সেও তাঁর ভাণ্ডার নিয়ে অমলিন লক্ষ্মীবালা

Last Updated:

Inspirational Story: ১০২ বছর বয়সেও তিনি কর্মরতা এবং উপার্জনক্ষম৷ প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার কোলাঘাটের নিউ বাজারে তিনি সব্জি বিক্রি করেন

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোলাঘাট : কোলাঘাটের লক্ষ্মীবালা দেবীর বয়স শুধু সংখ্যা মাত্র৷ ১০২ বছর বয়সেও তিনি কর্মরতা এবং উপার্জনক্ষম৷ প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার কোলাঘাটের নিউ বাজারে তিনি সব্জি বিক্রি করেন৷ লক্ষ্মীবালা দেবীর জন্ম ১৯২০ সালে, কোলাঘাটের বাগডিহা গ্রামে৷ ভারত ছাড়ো আন্দলনেও শরিক হয়েছিলেন তিনি৷ বিয়ে হয়ে গিয়েছিল মাত্র ১৩ বছর বয়সে৷ কিন্তু বিয়ের পরও কারওর নির্ভরশীল হতে চাননি৷
পাঁচ কন্যা এবং এক ছেলের মায়ের জীবন মসৃণযাত্রা ছিল না
পাঁচ কন্যা এবং এক ছেলের মায়ের জীবন মসৃণযাত্রা ছিল না
advertisement

এর পর থাকতে শুরু করেন যোগিবেড় গ্রামে৷ সে সময়েই ঠিক করেন সংসারের হাল ধরতে স্বামীর পাশে দাঁড়াবেন৷ তাঁর ইচ্ছায় বাধা হয়ে দাঁড়াননি তাঁরক স্বামী৷ তবে তার পরও পাঁচ কন্যা এবং এক ছেলের মায়ের জীবন মসৃণযাত্রা ছিল না৷

আরও পড়ুন :  কনকনে শীতে গৃহহীন পথবাসী মহিলাকে নিষ্ঠুর ব্যক্তি তাড়ালেন হোসপাইপের জলের তোড়ে ভিজিয়ে! সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র নিন্দা

advertisement

অল্প বয়স থেকেই তিনি বাজারে সব্জি ফিরি করতে বসেন৷ তার মধ্যেই সংসারে বিপর্যয়৷ ছেলের বয়স যখন মাত্র সাত বছর, তিনি স্বামীকে হারান৷ লড়াই আরও মজবুত হয় এর পর ৷ আজ, তাঁর ছেলের গৌরের চায়ের দোকান আছে কোলাঘাট বাজারে৷ প্রতি সপ্তাহের নির্ধারিত দুই দিনে তিনি ভোর তিনটের সময় বাজারে পৌঁছন ছেলের সাইকেলে৷ তার পর স্থানীয় চাষিদের কাছ থেকে আনাজপাতি ও দানাশস্য কিনে শুরু হয় তাঁর দোকান৷ চলে দুপুর পর্যন্ত৷

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দীপাবলির পরেই শুরু হয় ভৈলিনি-দেওসি! কীভাবে এই উৎসব পালন করে জানেন?
আরও দেখুন

বয়সের ভারে কমেছে দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি৷ কিন্তু তাঁর জীবম সংগ্রাম থেমে যায়নি৷ শতবর্ষীয়া এই বৃদ্ধা আজ অনেকের কাছেই অনুপ্রেরণার উৎস৷ তিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বোঝা হয়ে থাকতে চান না৷ বরং হতে চান আলোর ঠিকানা৷

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ভোর তিনটের সময় পৌঁছন আনাজ বেচতে, ১০২ বছর বয়সেও তাঁর ভাণ্ডার নিয়ে অমলিন লক্ষ্মীবালা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল