২০১৫ সাল থেকে এই কার্নিভাল চালু হয়েছিল। এরপর থেকে এই ঐতিহ্য বজায় রেখে চলেছেন স্থানীয়রা। এদিন প্রায় বারোটিরও বেশি পুজো কমিটি এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ব্যান্ড পার্টি, ঢাকের বাদ্য, আলোকসজ্জা সহযোগে একের পর এক প্রতিমা বিসর্জনের পথে এগিয়ে চলে।
আরও পড়ুনঃ দেওর-বৌদির বিরাট কাণ্ড! হাতেনাতে ধরল পুলিশ, রাতের অন্ধকারে মুর্শিদাবাদে কী হল জানুন
advertisement
পুরো এলাকাজুড়ে ছিল উৎসবের আমেজ। ছোট থেকে বড় সকলেই এই সুসজ্জিত কার্নিভাল দেখতে ভিড় জমান। নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল কড়া পুলিশি নজরদারি, যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিন সন্ধ্যায় পর আনন্দমুখর পরিবেশে মইপিটের লক্ষ্মীপুজোর কার্নিভাল শেষ হয়। সংগঠকদের দাবি, এই কার্নিভাল এখানকার গর্ব ও ঐতিহ্য, যা প্রতিবছর আরও বড় আকারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং স্থানীয় সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। কারণ বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজো, সেই পুজোয় ছোট থেকে বড় সবাই আনন্দে মেতে ওঠেন। আমরা দুর্গাপুজোর থেকেও এই লক্ষ্মীপুজোয় আরেকটু বেশি আনন্দে মেতে উঠি। তবে পুজোর ক’টা দিনের থেকে এই শেষ দিনে আমরা সবচেয়ে বেশি আনন্দ উপভোগ করি। ছোট-বড় সবাই মিলিত হয়ে একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই অনুষ্ঠানটা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করা হয়।