প্রশাসনের কর্তাদের উপস্থিতিতে চেক তুলে দেওয়া হয় মহিলাদের হাতে। পলাশীয়া গ্রামের সম্বরী সিং, ফুলমনি সিং, তেঁতুলমুড়ি গ্রামের পূর্ণিমা হাঁসদা, বেনাপুরের শঙ্করী দে সহ এদিনের অনুষ্ঠানে আসা সকলেই খুশি। চেক বিতরণের আগে কলকাতার নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য পেশ করেন। চালানো হয় সরকারের ১১ বছরের উন্নয়নের তথ্যচিত্র। সেসব তন্ময় হয়ে দেখেন ও শোনেন মহিলারা।
advertisement
আরও পড়ুন: লাল শাড়িতে কাঞ্চনের পাশে শ্রীময়ী! উঠল বিয়ের কথা! ফের চর্চায় কাঞ্চন-পিঙ্কি-শ্রীময়ী!
আরও পড়ুন: ভিজে শরীরে তুমুল যৌন আবেদন! কাঞ্চন-প্রিয়া শ্রীময়ী চট্টরাজের স্নানের ভিডিও ভাইরাল
জেলাশাসক ডাঃ রেশমি কোমল জানান, "পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এনিয়ে ১০ লক্ষ মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের আওতায় এলেন। মহিলাদের স্ব-নির্ভর হওয়ার লক্ষ্যে এই জেলায় প্রচুর স্বনির্ভর গোষ্ঠী খোলা হয়েছে। স্কুলের পোশাক তৈরি থেকে হাতের কাজের বিভিন্ন সামগ্রী তাঁরা বানিয়ে বিক্রি করছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিশেষ করে রাজ্যের মহিলাদের স্বনির্ভর করে তুলতে বিশেষ বিশেষ বেশ কিছু প্রকল্প চালু করেছেন। বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে মহিলাদের যুক্ত করা হচ্ছে, স্ব-সহায়ক গোষ্ঠীগুলিকে সরকারি নানা প্রকল্পের আওতায় আনা হচ্ছে।" এদিন জেলা তথ্য সংস্কৃতি দফতরের উদ্যোগে রাজ্য সরকারের ১১ বছরের উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরতে একটি প্রদর্শনী করা হয়েছে।
Partha Mukherjee