বাবা বেঁচে থাকতে কি ছেলে-মেয়ে তাঁর সম্পত্তি দাবি করতে পারে? জানুন ভারতের আইন কী বলছে!
অথচ তিনি গোপালগঞ্জের বাসিন্দা নন। সাবানার বাবার দাবি, কৃষক বন্ধু প্রকল্পের অধীনে ২ লক্ষ টাকা এককালীন সাহায্য পেতে নকল নথি জমা দেওয়া হয় এডিও অফিসে। জমা দেওয়া নথিগুলির মধ্যে আধার বাদে সবই জাল। এমনকি সাবানার নামে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে বলেও অভিযোগ। ঘটনার সূত্রপাত, যখন সাবানার বাবা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড শ্বশুরবাড়ির ঠিকানায় ট্রান্সফার করতে গিয়ে জানতে পারেন মেয়ের নামে ডেথ সার্টিফিকেট জারি হয়ে গিয়েছে।
advertisement
বিস্ময়ের বিষয়, অভিযুক্ত সাহাদুল লস্কর ও সাবানার বাবার নাম একই হলেও বুথ নম্বর ও পিতৃপরিচয়ে ফারাক রয়েছে। এই বিষয়ে গোপালগঞ্জ পঞ্চায়েতের প্রধান বিমল সরদার বলেন, “এইভাবে মৃত্যু সনদপত্র দেওয়ার কথা নয়। তদন্ত হচ্ছে।” কুলতলির এডিএলআরও সৌরভ পাড়িয়া জানান, “বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। তদন্ত চলছে। সাবানার পরিবারের অভিযোগ, থানায় ও বিডিও অফিসে জানালেও শুরুতে অভিযোগ নিতে গড়িমসি করা হয়। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত ও কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তারা।
সুমন সাহা