বৈঠকে পুজো কমিটিগুলিকে একাধিক নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রতিটি মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা ও অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে বলা হয়েছে। পর্যাপ্ত ভলান্টিয়ার, তাদের নাম ও ফোন নম্বর পুলিশকে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে যেসব পুজো কমিটি এখনও কাগজপত্র জমা দেয়নি বা পোর্টালে আপলোড করেনি, তাদের অবিলম্বে প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে বলা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : ভিড় দোকান, চলছে দেদার বেচাকনা! আচমকা হানা ‘ওঁদের’! দুর্গাপুজোর আগে যা ঘটল শহরে…
এই বিষয়ে এসডিপিও সুপ্রকাশ দাস বলেন, কোতুলপুর ব্লকের পুজো কমিটিগুলিকে আমরা পারমিশন প্রসেস ও জেলা পুলিশের বিশেষ নির্দেশিকা বোঝালাম। নিরাপত্তা নিয়ে কড়া নজরদারি থাকবে। সদর দফতর থেকে অতিরিক্ত ফোর্স আসবে। মহিলাদের নিরাপত্তায় উইনার্স টিম মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি সিভিল ড্রেসে বিশেষ টিম নজরদারি করবে এবং একটি পিসি পার্টি সন্দেহভাজনদের চিহ্নিত করার কাজ করবে। পাশাপাশি পুজোর আগে বেআইনিভাবে কেউ চাঁদা তুললে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন : ছুটতে হবে না গুজরাত! এবার বাংলার বুকেই হাটকেশ্বর মহাদেব মন্দির, কোথায় তৈরি হচ্ছে?
প্রসঙ্গত,কোতুলপুর ব্লকে প্রতিবছরই বড় বড় পুজো হয়। বাঁকুড়ার বিভিন্ন প্রান্ত ছাড়াও অন্য জেলা থেকেও বহু দর্শনার্থী এখানে আসেন। সেই ভিড় সামলাতে এবং শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব সম্পন্ন করতে নিরাপত্তা নিয়ে বিশেষ জোর দিচ্ছে প্রশাসন। সবমিলিয়ে এবারের দুর্গোৎসবে কোতুলপুর ব্লকে কড়া নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়েছে জেলা পুলিশ।