এই যান ব্যবহারে পরিবেশগত দিকে সুফল তো রয়েছে। পেট্রোল ডিজেল বা গ্যাস চালিত যানবাহন থেকে দূষিত কার্বন নির্গত হয়। সেই দিক থেকে নিরাপদ এই ব্যাটারী চালিত গাড়ি। মানুষের যাতায়াতেও ভীষণ সুবিধা। বাড়ির দোরগোড়া থেকেই হাত বাড়ালেই এই ব্যাটারী চালিত গাড়ি। ভাড়াও অনেকটা কম। কিন্তু কোনটি টোটো বা কোনটি ই-রিক্সা। কোন যানে চাপলে আপনি নিরাপদ। আসলে সরকারি স্বীকৃত যান হল ই-রিক্সা। অন্যান্য যানবাহনের মত সরকারি নির্দেশিকা আওতায় রয়েছে যান। কিন্তু টোটো সম্পূর্ণ অবৈধ বলেই জানাচ্ছেন এক প্রস্তুতকারী সংস্থার কর্ণধার। ই-রিক্সা সম্পূর্ণ গাইডলাইন বা নিয়মবিধি মেনে তৈরি হলেও টোটো তৈরিতে কোনরকম গাইডলাইন মানা হচ্ছে না, ফলে যে কোনও সময় যাত্রীরা দুর্ঘটনায় পড়তে পারে। সেই দিক থেকে নিরাপদ ই-রিক্সায় চাপা।
advertisement
আরও পড়ুন: উত্তরের পাহাড় থেকে দক্ষিণে সাগর, সারা বাংলার মহিলাদের নিয়ে তৈরি ফুটবল দল হাওড়ায়
গ্রাম থেকে শহরের রাস্তা জুড়ে অবৈধ টোটোর রমরমা। সরকারি কোনরকম বৈধতা নেই এই যানে। লোহার বডি আর চাকা প্রয়োজনীয় কিছু ম্যাটেরিয়াল অ্যাসেম্বলিং করলেই তৈরি টোটো। এর মেটেরিয়াল পরীক্ষিত নাও হতে পারে। এমনকি অনেক সময় দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন মাপের টোটো। সেই দিক থেকে সরকারি অনুমোদনে তৈরি হয় ই-রিক্সা। ই-রিক্সা তৈরির প্রতিটি মেটেরিয়াল পরীক্ষিত। ই-রিক্সার তৈরির প্রতিটি মডেল সরকারি সার্টিফাইড। যে কারণে টোটোর তুলনায় ই-রিক্সার চাপার যাত্রীরা বেশি সুরক্ষিত।
আরও পড়ুন: দেখতে অনেকটা…! ২২ গজে অলরাউন্ডার, কে বলবে ইনি একজন অফিসে কাজ করা বিডিও
এ প্রসঙ্গে ই-রিক্সা প্রস্তুত কারক সমীর শেখ জানান, আই ক্যাড সার্টিফিকেট, চেসিজ নম্বর এবং ই-রিক্সার নির্দিষ্ট মাপ সহ বেশ কতকগুলি সাধারণ নিয়ম টোটো এবং ই-রিক্সার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। হলে টোটোর তুলনায় এই ই-রিক্সার চাহিদাও বেশি বর্তমানে।
রাকেশ মাইতি





