আরও পড়ুন: থাইল্যান্ডে সম্মানিত বাংলার শিক্ষক! শেখালেন অঙ্ক
রাস্তার পাশেই অস্থায়ী দোকান সাজিয়ে বসেছেন বিক্রেতা | শীতের সময়ে মাসের পর মাস ধরে রাস্তার পাশেই এভাবে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে পঞ্জাব থেকে আসা ব্যবসায়ীরা |মূলত নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত থাকেন এই ব্যবসায়ীরা | নানা রঙের আরামদায়ক কম্বল ব্যবহারের চল অনেক আগের থেকেই শুরু হয়েছে |শহরের বিভিন্ন এলাকার রাস্তা পাশেই গড়ে উঠেছে শীতবস্ত্রের দোকান |
advertisement
আরও পড়ুন: ফেরিওয়ালার বাড়িতেও ওয়ান শাটার, সঙ্গে গুলি! ডানকুনিতে হানা দিয়ে তাজ্জব পুলিশও
শোরুমের থেকে তাঁদের কাছে বিক্রি হওয়া কম্বলগুলোর দাম তুলনামূলক অনেকটাই কম বলে দাবি বিক্রেতাদের | তাঁদের কাছে যে কম্বল ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে যা শোরুমের থেকে অনেকটা কম দাম বলেই জানান এক বিক্রেতা |গত বছর ২৫০০-৩০০০ পিস কম্বল বিক্রি হলেও এ বছর তার থেকে বেশি তাঁদের বিক্রি হবে বলে আশাবাদী পঞ্জাবের শীত-ব্যবসায়ীরা | কম্বল ছাড়াও এখানে রয়েছে শীতের পোশাক এবং কার্পেট। এখনও শীতের আমেজ কম থাকায় বিক্রেতারা এখনো লাভের মুখ না দেখলেও শীত পড়তেই তাদের বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী বিক্রেতা |
রাকেশ মাইতি