শৌভিকের এই সাফল্যের পর খুশির জোয়ার বইছে এলাকায়। এই সাফল্যে খুশি শৌভিকের মা কাকলি বেরা দিন্দা। ছোটবেলা থেকেই একা হাতে মানুষ করেছেন ছেলেকে। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে ছেলেকে একার জেদে পড়িয়েছেন। তার পর এই সাফল্য এসেছে। শৌভিকের সাফল্যে খুবই খুশি। ছোট থেকেই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষজনের দুঃখ, কষ্ট দেখেছেন। সেই জন্য তার ইচ্ছা চিকিৎসক হওয়ার।
advertisement
চিকিৎসক হয়ে কাকদ্বীপ এলাকার মৎস্যজীবী থেকে সাধারণ মানুষজন সকলকে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করতে চান। এই সাফল্যের পর খুশি সুন্দরবন আদর্শ বিদ্যামন্দিরের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। চলতি বছর মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় শৌভিকের নাম সংযোজন হল বলে জানিয়েছেন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামসুন্দর জানা। চলতি বছর এই স্কুলে অনেক ছাত্র-ছাত্রী ৬০০ এর উপর নম্বর পেয়েছে। তবে সব থেকে ভাল নম্বর পেয়েছে শৌভিক। এই সাফল্যের পর স্কুলে শৌভিকের সঙ্গে দেখা করতে আসেন কাকদ্বীপের বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা। তিনিও এই ঘটনায় খুবই খুশি।
নবাব মল্লিক