বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁকে নিয়ে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের মন্তব্য ও পাল্টা মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি শুনেছি। এসব ব্যাপারে আমি কিছু বলব না।’ তবে তিনি এও বলেন, “অবসর নেওয়ার পর আমি রাজনীতিতে আসতে পারি। তবে সেটা দলীয় রাজনীতি নাও হতে পারে। পার্টি পলিটিক্স নাও হতে পারে।”
advertisement
আরও পড়ুন: আজই কি ‘সদস্য’ পদে কোপ? মহুয়া ইস্যুতে সরগরম হতে পারে লোকসভার শীত অধিবেশন
প্রসঙ্গত, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, ‘আমি চাইব ভবিষ্যতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো মানুষকে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করে একটা নির্বাচন হোক। তা যদি হয়, আমি কায়মনোবাক্যে এই মানুষটাকে ভোট দিতে সবার আগে লাইনে দাঁড়াব।”
এদিকে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর মন্তব্য প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘বিচারপতিদের নিয়ে মানুষের আশা, ভরসা থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক। ওঁর প্রতিও সাধারণ মানুষের বিশেষত বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের একটা আস্থার জায়গা অবশ্যই তৈরি হয়েছে।’
এদিকে অধীরের পাল্টা দিয়েছে তৃণমূল। কংগ্রেস নেতার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস শান্তনু সেন জানান, ‘আগে সুপ্রিম কোর্টের এক বিচারপতি কেন্দ্রের তল্পিবাহকতা করে রাজ্যসভার সাংসদের আসনে বসেছেন। পশ্চিমবঙ্গেও সেই রকম প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এটা শূন্য কংগ্রেস এবং শূন্য বামেদের একটি যৌথ প্রস্তাব বলে মনে হচ্ছে। কিছুই না তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপির শক্তি বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা।