২০১৯ থেকে ২০২১ এই তিন বছরে জীবন ও তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে এসেছে ৫০ লক্ষ টাকা, যা চাকরি বিক্রির টাকা বলেই দাবি ইডির। নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগে জীবনকৃষ্ণ একটি তালিকা প্রস্তুত করে টাকা তুলেছিলেন, দাবি ইডির।
advertisement
নিজের জেলা মুর্শিদাবাদ ছাড়াও মালদা, দুই দিনাজপুর, নদিয়া ও বীরভূমে সাব এজেন্ট রেখে চাকরি বিক্রির নেটওয়ার্ক চালাতেন জীবনকৃষ্ণ। যে সমস্ত অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা এসেছে জীবনকৃষ্ণ ও তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে, তাতে এই পাঁচ জেলার একাধিক ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সেই সমস্ত ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমসাময়িক লেনদেনের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে।
পাঁচ জেলায় ১০-১২ জন ছিল জীবনকৃষ্ণের বিশ্বস্ত। এছাড়াও সাব এজেন্ট ছিল একাধিক। মুর্শিদাবাদ জেলাতেই জীবনের ৪০-এর বেশি সাব এজেন্ট ছিল। যারা চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিয়ে আসতেই জীবনের কাছে। সেই সকল সাব এজেন্টদের কমিশন দিয়েছেন জীবনকৃষ্ণ। এক্ষেত্রে নগদে লেনদেন হয়েছে। সেই টাকার পরিমাণ জানতে মরিয়া ইডি