বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ করে শঙ্খ ধ্বনির মাধ্যমে মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে এই ঝুলন উৎসবের শুভ সূচনা করেন ইসকন নামহট্টের কো-রিজিওনাল ডিরেক্টর শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিবিলাস গৌরচন্দ্র স্বামী মহারাজ। রাধাকৃষ্ণের বিভিন্ন মহিমা কীর্তন করে ভজন চলতে থাকে। ভজনের পরে সন্ধে আরতি হবে এবং তারপরে শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিবিলাস গৌরচন্দ্র স্বামী মহারাজ বিশেষ ভাগবত কথা প্রবচন করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ঝুলনেও থিমের ছোঁয়া! শিলিগুড়িতে উঠে এল রাম মন্দির
ভাগবত কথার পরে শান্তিপুরের স্থানীয় যে সমস্ত ইসকন অনুমোদিত নামহট্ট ভক্তরা রয়েছেন, অর্থাৎ যারা গৃহে থাকেন তাঁদের ছেলে-মেয়েদের জন্য আছে বিশেষ প্রথা। এই শান্তিপুর ইসকন নামহট্ট প্রচারকেন্দ্রে প্রতি সপ্তাহে গুরুকুল অর্থাৎ ভগবতীও পাঠশালা হয় সেই সমস্ত ছেলেমেয়েরা নৃত্য এবং নাটকের আয়োজন করে। এরপর উপস্থিত সমস্ত ভক্তবৃন্দকে একাদশীর মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়। শুরুর দিন থেকে ঝুলন পূর্ণিমার দিন পর্যন্তই এইভাবেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানালেন নামহট্টের সদস্য বসুদেব নন্দন দাস।
মৈনাক দেবনাথ