পরবর্তীকালে এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় এবং প্রচুর জমির মালিক হওয়ায় বারদ্রোণ, মন্দিরবাজার, ঘটকপুর, সরবেড়িয়া, হটুগঞ্জ-সহ একাধিক এলাকাকে নিয়ে নিজেই জমিদারির পত্তন করেন। এরও প্রায় ৩০০ বছর পর অযোধ্যারামের বংশধর গোলকচন্দ্র মণ্ডল শুরু করেন দুর্গাপুজো। পুজোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল দালান। সেখানে বসত তরজাগান, কবিগানের আসর।
সপ্তমীতে হত ব্রাক্ষ্মণ ভোজন, অষ্টমীতে কুমারী পুজো, নবমীতে পাঁঠাবলি। পুজোর ক'দিন জমিদার বাড়ির দালানে চলত ভুরিভোজের আয়োজন। কালের নিয়মে জমিদারি না থাকলেও পুজোর আয়োজনে কোনও ঘাটতি থাকে না কোনওবছর। পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে থাকা পরিবারের ঐতিহ্য বজায় রাখতে আজও প্রথা মেনে সমস্ত রীতি পালন করেন মণ্ডল বাড়ির সদস্যরা। তবে এই পুজোয় বন্ধ হয়েছে বলি। পুজোর আর বাকি মাত্র কয়েকটা দিন। মণ্ডল বাড়িতে চলছে জোরকদমে প্রস্তুতি। দুর্গাদালান করা হয়েছে রঙ। চলছে ঝাঁড়পোছ।
advertisement
নবাব মল্লিক






