ইসকন মন্দিরের ভেতরেই সাজানো হয়েছে জগন্নাথ দেবের মন্ডপ। প্রতিদিন ভক্তের ঢল দেখা যাচ্ছে চোখে পড়ার মত। ভোর সাড়ে চারটের সময় শুরু হয় মঙ্গল আরতি। এরপর প্রতিদিন দুপুর আনুমানিক সাড়ে বারোটার সময় ৫৬ ভোগ দেওয়া হয় জগন্নাথ দেবের সামনে। জানা গিয়েছে, ৫৬ ভোগে থাকে শতাধিক খাবার, যা রাখা হয় বিগ্রহের সামনে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এসি ক্যাবে ২০০ টাকায় শিলিগুড়ি-দার্জিলিং! রাজ্যের বিরাট উদ্যোগ! কোথা থেকে মিলবে গাড়ি? জানুন
ভোগে থাকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, ডোনাট-সহ আরও রকমারি খাদ্য। দেশ বিদেশের বহু ভক্তরা প্রতিনিয়ত আসছেন জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে। প্রত্যেকদিন ভোর চারটে থেকে বারোটা পর্যন্ত একাধিক রাঁধুনি এবং তার সহযোগী মিলে জগন্নাথ দেবের ভোগ রান্না করেন। দেশ-বিদেশের মেনুতে মহা আনন্দে মাসির বাড়িতে এই ক’দিন কাটান জগন্নাথ দেব।
জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা সোনার আবরণে সজ্জিত করা হয় এই দিন। উল্টোরথের আগে পর্যন্ত প্রতিদিনই চলবে মঙ্গল আরতি ও ৫৬ ভোগ আরতি। প্রতিদিন জগন্নাথ দেবের আটটি শ্লোকে আরতি হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে। আগামী ১৫ তারিখ উল্টোরথের দিন পুণরায় অস্থায়ী মাসির বাড়ি থেকে রাজাপুর মন্দিরে ফিরে যাবেন জগন্নাথ বলরাম এবং সুভদ্রাদেবী, এমনটাই জানিয়েছেন মায়াপুর ইসকন মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস।
Mainak Debnath